কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলে খুব ভালো আছেন। আপনারা অনেকেই কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন। আজকে আমি আপনাদেরকে কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত বলবো। তো চলুন শুরু করা যাক। আমাদের ওবেসাইট ভিজিট করতে ক্লিক করুন

 

কলা খাওয়ার উপকারিতা

কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে না জানলেও আমরা খেয়ে থাকি। কলা আমাদের নিকট খুবই কমন একটি খাবার এবং খুব সহজে এটি সবজায়গায় পাওয়া যায়।

কলা খাওয়ার উপকারিতা

কলার পুষ্টিগুণ এবং কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের সকলের একটি বেসিক ধারণা থাকা উচিত। তাই আপনাদের জানার জন্য কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো। কলা খেলে আমরা যেভাবে উপকৃত হই সেগুলি হলোঃ

  • হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।
  • কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা করে।
  • ওজন কমাতে সহায়তা করে।
  • ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
  • হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
  • কিডনি ভালো রাখতে সহায়তা করে।
  • শরীরের শক্তি যোগাতে সহায্য করে।
  • চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।

 

হজম শক্তি বৃদ্ধিঃ যাদের হজমে সমস্যা রয়েছে, তারা যদি নিয়মিত কলা খেতে পারেন তাহলে হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে কলা যথেষ্ট ভূমিকা রাখবে।

 কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেঃ যদি আমাদের হজমের সমস্যা দূর হয়ে যায় তাহলে খুব সহজে আমরা কোষ্ঠকাঠিন্য হতে রক্ষা পাবো।

ওজন কমাতেঃ যদি আপনার ওজন বেড়ে যায় তাহলে আপনাকে নিয়মিত কলা খেতে হবে। কলা খেলে ক্ষুধা দূর হয় এবং ওজন বাড়ার সম্ভাবনা থাকে না।

 ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করেঃ কলার মধ্যে থাকা পুষ্টি উপাদান আমাদের ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতেও এটি কার্যকরী ভূমিকা রাখে।

 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। এছাড়া কলাতে আরো অন্যান্য যে সকল পুষ্টি উপাদান রয়েছে সেগুলো আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

 রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করেঃ আপনি যদি একজন উচ্চ রক্তচাপের রোগী হয়ে থাকেন তাহলে আপনি নিয়মিত কলা খাবেন। কারণ কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

 হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়ঃ কলার মধ্যে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাশিয়াম। এছাড়া আরও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান যা আমাদের হৃদরোগের ঝুঁকি অনেক কমিয়ে দেয়।

 কিডনি ভালো রাখেঃ আপনার যদি কিডনির কোন সমস্যা থাকে তাহলে নিয়মিত কলা খেতে পারেন। কারণ এটি কিডনির সমস্যা দূর করে এবং কিডনি সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।

 শরীরে শক্তি যোগায়ঃ যদি আপনার শরীর অনেক বেশি দুর্বল মনে হয় তাহলে আপনি কলঅ খেয়ে দ্রুত শরীরের শক্তি বাড়াতে পারেন।

 চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেঃ এটি আমাদের ত্বকের জন্য যেমন উপকারী ঠিক তেমনি চুলের জন্যও অনেক উপকার করে থোকে। চুল সুন্দর রাখতে নিয়মিত কলা খেতে পারেন।

আরও পড়ুন: কলার খোসার উপকারিতা ও ব্যবহার

 

সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা

সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতার বিষয়ে আমরা অনেকেই অবগত নই। দিনের অন্যান্য সময়ে কলা খেয়ে যত না উপকার হয়, তার থেকে বেশি উপকার হয় সকালে নিয়মিত কলা খেলে। শুধু কলাই নয়, সকালে যে কোন ফল খেলেই অনেক বেশি উপকার পাওয়া যায়। তাই যদি ফল খাওয়ার ইচ্ছা হয় এবং এর উপকারিতা সঠিকভাবে পেতে চান, তাহলে সকালে বেশি বেশি ফল খান।

আপনি যদি শারীরিক পরিশ্রম করা মানুষ হয়ে থাকেন, তাহলে আপনাকে অবশ্যই সকালে কলা খেতে হবে। কারণ সকালে কলা খেলে সেটি আপনার শরীরে কাজ করার শক্তি জোগাতে সাহায্য করবে। তাছাড়াও এটি পেট পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে থাকে। তবে একটি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে, একেবারে খালি পেটে কলা না খাওয়াই ভালো। কোন কিছু খাওয়ার পরে কলা খেলে এর সঠিক উপকারিতা পাবেন।

আপনি যদি খালি পেটে কয়েকটি কলা একসাথে খেয়ে ফেলেন, তাহলে এর মধ্যে থাকা অতিরিক্ত ম্যাগনেসিয়াম আপনার পেট খারাপের কারণ হয়ে দাঁড়াবে। কলার মধ্যে রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফাইবার, ভিটামিন-বি এবং আয়রন। এগুলো আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং পেশি গঠনে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

আপনি যদি শরীরের ওজন কমাতে চান তাহলে সকালে উঠে বিভিন্ন খাবারের সাথে অবশ্যই কলা খাবেন। যদি নিয়মিত সকালে উঠে কলা খেতে পারেন তাহলে এটি আপনার শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। এছাড়াও ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কলা একটি গুরুত্বপূর্ণ খাবার। তবে একসাথে বেশি কলা খাওয়া উচিত নয়।

 

রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা

রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতার চাইতে অপকারিতাই বেশি বলে অনেকে মনে করে। তবে এই বিষয়টি কতটুকু সত্য তা আমরা জানার চেষ্টা করবো। অনেক সময় সকালে কলা না খেয়ে রাতের বেলা আমরা কলা খেয়ে থাকি। কলার মধ্যে অনেক পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে। আপনি যদি রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে একটি করে কলা খেতে পারেন তাহলে আপনার ঘুম ভালো হবে। তবে রাতে বেশি পরিমাণে কলা খাওয়া উচিত নয়। এছাড়া কলার মধ্যে থাকা ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাশিয়াম আমাদের পেশির টান সমস্যা দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।

আপনি যদি রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে একটি করে কলা খেতে পারেন তাহলে এটি আপনার রক্ত থাকা শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করবে। এছাড়া কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট। কলাতে প্রাকৃতিক শর্করা থাকায় রাতে রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।

 

পাকা কলা খাওয়ার পুষ্টিকর দিক

পাকা কলা খাওয়ার পুষ্টিকর দিকগুলি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। সাধারণত আমরা পাকা কলা খেয়ে থাকি। কাঁচা কলা কেউ এমনিতে খায় না। আমি ইতিমধ্যেই নিয়মিত কলা খাওয়ার  উপকারিতা সম্পর্কে উল্লেখ করেছি। যেহেতু কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান তাই নিঃসন্দেহে বলা যায় এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী একটি ফল। পাকা কলা খাওয়ার আরও কিছু উপকারিতা সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলোঃ

  • যদি নিয়মিত সকালের নাস্তার সাথে একটি করে কলা খান তাহলে এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি উপকারী হবে। বিশেষ করে আপনার হজমের সমস্যা দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে।
  • যদি হজম সমস্যা দূর করে দেয় তাহলে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে সেটিও দূর হয়ে যাবে। তাই এই সমস্যাগুলো দূর করতে হলে আপনাকে নিয়মিত সকালে কলা খাওয়ার অভ্যাস করে তুলতে হবে।
  • আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যদি কম থাকে এবং আপনি যদি অল্পতেই অসুস্থ হয়ে পড়েন তাহলে কলা আপনার জন্য একটি ভালো উপাদান। আপনি যদি নিয়মিত কলা খেতে পারেন তাহলে এটি আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে।
  • কলার মধ্যে থাকা পুষ্টি উপাদানগুলো হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও যাদের অতিরিক্ত পরিমাণে ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে তারা যদি নিয়মিত কলা খেতে পারে তাহলে ডায়াবেটিসের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

 

রাতে কলা খাওয়ার ক্ষতিকর দিক

রাতে কলা খাওয়ার ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। এই বিষয়গুলো না জানার কারণে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। আপনি যদি নিয়মিত রাতে কলা খেয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই এ বিষয়গুলো জেনে নেওয়া উচিত। যদিও রাতে কলা খাওয়ার অনেক উপকারী দিক রয়েছে তবে এর বেশ কিছু ক্ষতিকর দিকও রয়েছে।

যদি আপনি প্রতিনিয়ত রাতে অতিরিক্ত কলা খান তাহলে এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। যদি একটি করে খেয়ে থাকেন তাহলে তেমন কোন ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। প্রতিদিন রাতে যদি অতিরিক্ত কলা খান তাহলে এটা আপনার হজমে বিঘ্ন সৃষ্টি করবে।

এছাড়া প্রতিরাতে কলা খাওয়ার ক্ষতিকর দিকগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ঠান্ডা লাগা। যাদের একটুতেই ঠান্ডা যায় তাদের রাতে অতিরিক্ত পরিমাণে কলা খাওয়া উচিত নয়। কারণ রাতে কলা খাওয়ার ফলে ঠান্ডা জনিত সমস্যা বৃদ্ধি পায়।

 

কলা খাওয়ার অপকারিতা

কলা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে এখন আলোচনা করা হবে। কলা আমাদের নিকট খুবই পরিচিত একটি ফল। একটু ক্ষুধা লাগলেই দ্রুত ক্ষুধা মেটাতে আমরা যে খাবারগুলো খেয়ে থাকি তারমধ্যে অন্যতম হলো কলা। তবে কলা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হলেও এর বেশ কিছু অপকারিতাও রয়েছে। ইতিমধ্যে আমরা কলার অপকারিতা সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য জেনেছি। নিম্নে কলার অপকারিতা সম্পর্কে আরও কিছু তথ্য বর্ণনা করা হলোঃ

  • রাতে যাদের ঘুমের সমস্যা হয়, তারা রাতের বেলায় কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।  দিনের বেলাতেও তারা অতিরিক্ত কলা খাবেন না।
  • যাদের ঠান্ডাজনিত সমস্যা থাকে অথবা ঠান্ডা লেগে থাকে তাহলে তাদের কলা খাওয়া ঠিক হবে না। এ সময় কলা খেলে ঠান্ডা জনিত সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। আর অতিরিক্ত কলা খেলে ঠান্ডা লাগার সম্ভাবনা আরও বেড়ে যেতে পারে।
  • যদি আপনি শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাহলে অতিরিক্ত পরিমাণে কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। অতিরিক্ত কলা খাওয়ার ফলে আপনার ওজন আরও বেড়ে যেতে পারে।
  • ডায়াবেটিস রোগীদের কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ কলার মধ্যে রয়েছে সুগার এবং কার্বোহাইড্রেট, যার ফলে দাঁতের সমস্যা এবং ডায়াবেটিস রোগীদের ডায়াবেটিস বেড়ে যেতে পারে।

 

দুধ কলা খাওয়ার উপকারিতা

দুধ ও কলা একসাথে খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের তেমন একটা ধারণা নেই। কিন্তু আমরা অনেকেই দুধ ও কলা একসাথে খেতে পছন্দ করি। বিশেষ করে ছোট বাচ্চাদের এ খাবারটি অনেক প্রিয়। আমরা দুধ, কলা এবং মুড়ি অথবা রুটি দিয়ে খেয়ে থাকি। আমরা জানি যে কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।

এছাড়া দুধের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান, যেগুলো আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এখন আপনি যদি দুধ এবং কলা একই সাথে খেতে পারেন তাহলে এই পুষ্টি উপাদানগুলো আপনার স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। বিশেষ করে আমাদের শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করবে।

এছাড়া যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য এবং হজমজনিত সমস্যা রয়েছে তাদের সেই সমস্যাগুলো দুর করতে কলা কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। হার্টের সমস্যা দূর করবে এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। তাই দুধ ও কলা একসাথে খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, তবে প্রতি রাতে এই খাবারটি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। আর খেলেও অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না।

 

কলার মধ্যে থাকা পুষ্টিগুণ

কলার মধ্যে থাকা পুষ্টিগুণ সম্পর্কে চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক। যেহেতু কলার মধ্যে পুষ্টি উপাদানে ভরপুর তাই এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, কপার, ফাইবার, প্রোটিন এবং ফ্যাট। এছাড়া ভিটামিনের আরো অনেক উপাদান রয়েছে কলার মধ্যে।

 

কলা খাওয়ার নিয়ম

আমরা অনেকেই কলা খাওয়ার নিয়ম জানিনা। আপনি যদি কলা খাওয়ার পরে এর উপকারিতা গুলো সঠিকভাবে পেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই সঠিক ভাবে কলা খাওয়ার নিয়ম জেনে নিতে হবে। আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং উপকারী একটি ফল। সঠিকভাবে এবং সঠিক উপায়ে কলা খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আমাদের মধ্যে অনেকেই সকাল বেলায় কলা খেতে বেশি পছন্দ করে থাকি। কিন্তু প্রতিদিন সকাল বেলায় কলা খাওয়া উচিত নয়। এই অভ্যাস বাদ দিতে হবে। আবার অনেকেই আছে যারা রাতের বেলায় অতিরিক্ত পরিমাণে কলা খেতে পছন্দ করে। এই অভ্যাস ও বাদ দিতে হবে। কারণ রাতের বেলায় যদি অতিরিক্ত কলা খাওয়া হয় তাহলে এটি স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ক্ষতিকারক হবে।

 

লেখকের শেষ কথা

কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই পোস্টটিতে। আপনি যদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে আমাদের এই পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করছি কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। যদি আপনার ইচ্ছা থাকে আপনার জ্ঞানভাণ্ডারকে আরও সমৃদ্ধ করার তাহলে অবশ্যই বিষয়গুলো আপনাকে জানতে হবে।

আশা করি আমাদের এই পোস্টটি থেকে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যবহুল পোস্ট যদি আপনি নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আপনাকে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে হবে। আবার দেখা হবে নতুন কোন পোস্টে অবশ্যই সে পর্যন্ত আমাদের সঙ্গেই থাকুন।

কলা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন

 

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। আমি শাহরিয়ার জামান (আবির) পেশায় একজন শিক্ষার্থী এবং জামান আইটি ২৪ এর CEO।

1 thought on “কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা”

Leave a Comment