হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলে খুব ভালো আছেন। আপনারা অনেকেই নতুন চুল গজাতে কীভাবে মাথায় পেঁয়াজের রস ব্যবহার করবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন। আজকে আমি আপনাদেরকে নতুন চুল গজাতে কীভাবে মাথায় পেঁয়াজের রস ব্যবহার করবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত বলবো। তো চলুন শুরু করা যাক। আমাদের ওবেসাইট ভিজিট করতে ক্লিক করুন
ভূমিকা-নতুন চুল গজাতে কীভাবে মাথায় পেঁয়াজের রস ব্যবহার করবেন
চুল গজাতে কীভাবে মাথায় পেঁয়াজের রস ব্যবহার করবেন
চুলের যত্নে আমরা অনেকেই অনেক ধরণের দ্রব্য মাথায় ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু রান্নাঘরে আমাদের হাতের নাগালে থাকা একটি উপাদান নিয়মিত ব্যবহারে চুলের নানান সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। সারা বছরই চুলে নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়, তবে বর্ষাকালে সেই সমস্যা বাড়তে দেখা যায়।
পেঁয়াজের রস চুলে লাগালে কি হয়
পেঁয়াজ আমরা রান্নার কাজে মসলা হিসেবে ব্যবহার করে থাকি। এটি রান্না করা খাবারের স্বাদ বাড়ায়। পেঁয়াজ শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না, এটি স্বাস্থ্যের জন্যও অনেক উপকারী। আবার পেঁয়াজ রূপচর্চাতেও ব্যবহার করা যায়। এর রস চুলের জন্য খুবই উপকারী। পেঁয়াজ নিয়মিত মাথায় ব্যবহারে চুলের অতিরিক্ত খুশকি থেকে আপনি মুক্তি পেতে পারেন সহজেই।
তাছাড়া নিয়মিত পেঁয়াজের রস ব্যবহারে চুলের উজ্জ্বলতা বাড়ে এবং চুল পড়া বন্ধ হয়। পেঁয়াজের রসে থাকা সালফার এবং কোয়ারসেটিন চুলের জন্য বেশ উপকারী। এছাড়াও এতে বায়োটিন এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান রয়েছে। পেঁয়াজের রসের সাথে আরও বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদান মিশ্রণ করে চুলে ব্যবহার করতে পারেন।
নতুন চুল গজাতে কীভাবে মাথায় পেঁয়াজের রস ব্যবহার করবেন
পেঁয়াজে উপস্থিত সালফার নামক উপাদান চুলের বৃদ্ধি এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। মাথায় নতুন চুল গজানোর জন্য বিভিন্নভাবে পেঁয়াজের রস মাথায় ব্যবহার করা যেতে পারে। চলুন নতুন চুল গজাতে কীভাবে পেঁয়াজের রস ব্যবহার করবেন সেই পদ্ধতিগুলো সম্পর্কে এবার জেনে নেওয়া যাকঃ
- একটি পেঁয়াজ কেটে তা থেকে রস বের করে নিতে হবে। তারপর সেই রস কিছুক্ষণ মাথায় মেসেজ করতে হবে। তারপর ৩০ মিনিট পর শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহে একবার করে ব্যবহার করলে চুলের অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
- ২ থেকে ৩ চামচ পেঁয়াজের রসের সাথে ১ টেবিল চামচ এলোভেরা জেল মিশিয়ে নিতে হবে। এবার এই মিশ্রণটা মাথায় লাগিয়ে ১ ঘণ্টা রেখে দিন। ১ ঘন্টা পরে শ্যাম্পু করে চুল ভালোভাবে ধুয়ে নিন। এভাবে সপ্তাহে একবার বা দুইবার চুলে ব্যবহার করলে চুল হবে মজবুত ও সুন্দর।
- ২ চামচ পেঁয়াজের রস নিয়ে তারমধ্যে ৪ চামচ নারকেলের দুধ দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এবার এই মিশ্রণটি মাথায় ৩০ মিনিট মেসেজ করুন। ৩০ মিনিট পরে শ্যাম্পু করে চুল পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।
- ৩ চামচ পেঁয়াজের রসের সাথে দুই চামচ মধু মিশিয়ে সেই মিশ্রণটি মাথায় মেসেজ করুন। এভাবে ১ ঘন্টা রেখে দিন। ১ ঘন্টা পরে চুল শ্যাম্পু করে ধুয়ে নিন।
পেঁয়াজের রস মাথায় দিলে কি নতুন চুল গজায়?
অনেকের মাথায় স্বাভাবিকভাবেই চুল খুব কম বা চুল পড়ে কমে গেছে। পেঁয়াজের রস মাথায় নতুন চুল গজাতে বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। তাই অনেকেই চুল ঘন করার জন্য মাথায় পেঁয়াজের রস ব্যবহার করে থাকেন। পেঁয়াজে থাকা এন্টি ব্যাকটেরিয়ার উপাদান মাথার ত্বককে সংক্রমণ এর হাত থেকে রক্ষা করে। পেঁয়াজে আরও রয়েছে ফ্ল্যাভোনয়েড এর মত এন্টিঅক্সিডেন্ট, যা শরীরে ফ্রি র্যাডিক্যালের সমতা বজায় রাখতে সহায়তা করে। যার ফলে চুলের ফলিকলসমূহ ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পায়।
পেঁয়াজের রস মাথায় দিলে নতুন চুল গজায় কিনা সেই প্রশ্নের সঠিক উত্তর বা প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে যুগে যুগে চুল পড়া বন্ধ করার উপায় হিসেবে মানুষ পেঁয়াজের রস মাথায় ব্যবহার করে আসছে।
যেহেতু পেঁয়াজে সালফারের পরিমাণ বেশি থাকে তাই এটা ব্যবহারে চুল পড়া রোধে কার্যকর হিসেবে ধরা হয়। সালফার নতুন চুল গজানোর জন্য ভালো একটা খনিজ উপাদান হিসেবে কাজ করে। এছাড়াও পেঁয়াজের রস চুলে প্রোটিনের উৎপাদন হার বাড়াতেও সাহায্য করে।
চুলে পেঁয়াজের রস লাগানোর উপকারিতা
পেঁয়াজ শুধু রান্নার স্বাদই বাড়ায় না, এতে রয়েছে শরীরের জন্য নানান উপকারিতা। তাছাড়া চুলের যত্নেও এটা ব্যবহৃত হয়ে থাকে। চলুন তাহলে এবার জেনে নেওয়া যাক চুলের যত্নে পেঁয়াজের রসের উপকারিতা সম্পর্কেঃ
- পেঁয়াজের রসে রয়েছে এক ধরনের এন্টিঅক্সিডেন্ট যা চুলের গোড়ায় হাইড্রোজেন পার অক্সাইড এর মাত্রা কমায়। যার ফলে চুল অকালপক্কতা থেকে রক্ষা পায়। পেঁয়াজ ছেঁচে রস করে নিয়ে এতে কিছুটা লেবুর রস মিশিয়ে নিন। তারপর এই মিশ্রণটি মাথার তালুতে ভালো করে মেসেজ করুন কিছুক্ষণ।
- পেঁয়াজে থাকে মাথার প্রদাহ রোধকারী ক্ষমতা, মাথার তালুর শুষ্কতা কমাতেও সহায়তা করে পেঁয়াজের রস। এছাড়াও মাথায় চুলকানি ভাবও কমায়। পেঁয়াজের রসের সাথে মধু মিশিয়ে মাথার তালুতে ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও পেঁয়াজের রসের সাথে নারকেল তেল ও লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে মাথায় লাগালে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
- অনেকের আবার অল্প বয়সেই চুল উঠে টাক পড়ে যায়। টাক পড়ে যাওয়া রোধে পেঁয়াজের রস মাথায় ব্যবহার করতে পারেন। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, অনেকেই পেঁয়াজের রস মাথায় ব্যবহার করে চুল পড়া রোধ করতে সক্ষম হয়েছেন। এক্ষেত্রে চুল পড়া জায়গায় পেঁয়াজের রস প্রতিদিন দুইবার করে লাগালে ভালো ফল পাবেন।
- খুশকিমুক্ত সুন্দর চুল সবাই কামনা করে। খুশকি চুলকে প্রাণহীন করে দেয়। পেঁয়াজের রসে রয়েছে এমন এক উপাদান যা মাথার ত্বককে বিভিন্ন সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করে। তাই খুশকি দূরীকরণে পেঁয়াজের রসের গুরুত্ব অপরিসীম। পেঁয়াজের রসের সাথে এলোভেরা জেল মিশিয়ে মাথার ত্বকে ভালো করে মেসেজ করে ১০ মিনিট রাখার পরে চুল শ্যাম্পু করে ধুয়ে নিন।
- চুল ভালো রাখতে পেঁয়াজের গুরুত্ব অপরিসীম। পেঁয়াজ মাথার ত্বকের রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে। পেঁয়াজের পেস্ট মাথায় ত্বকে লাগিয়ে কিছুক্ষণ পরে শ্যাম্পু করে হালকা গরম পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিন।
- পেঁয়াজের রস মাথায় দেওয়ার পরে চুলে শ্যাম্পু করলেও অনেক সময় পেঁয়াজের গন্ধ বের হয় চুল থেকে। এই গন্ধ থেকে পরিত্রাণ পেতে এক কাপ পানিতে আপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে ওই পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিলেই গন্ধ দূর হয়ে যাবে।
চুল পড়া কমাতে পেঁয়াজের তেল
বিভিন্ন কারণে চুল পড়তে পারে। তবে এর সঠিক কারণটা আমাদের চিহ্নিত করতে হবে। তাহলে এর সঠিক প্রতিকার করা সম্ভব হবে। আসুন জেনে নেই চুল পড়ার সঠিক কারণগুলো সম্পর্কেঃ
- বয়স: বয়স কখনো ধরে রাখা যায় না। এটা একটা স্বাভাবিক জৈবিক প্রক্রিয়া। বয়স বাড়ার সাথে সাথে শরীরে নানা ধরণের পরিবর্তন আসে। যেমন-ত্বকে বয়সের ছাপ ও বলিরেখা দেখা দেয়, হাড়ের দুর্বলতা বা ক্ষয় দেখা দেয়। তেমনি চুলের ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম নয়। বয়স বাড়ার সাথে সাথে চুলের ফলিকলও দুর্বল হতে থাকে। যার ফলে নতুন চুল গজানোর পরিমাণ কমে যায়। চুল পড়া বাড়তে থাকে, ফলে চুল পাতলা হয়ে যায়।
- হরমোনের ভারসাম্যহীনতা: হরমোনের জন্যও শরীরে নানা রকম পরিবর্তন দেখা দেয়। নারীদের ক্ষেত্রে হরমোনের সমস্যার কারণে চুল পড়ার সমস্যা বেশি দেখা যায়। যেসব নারী পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম রোগে আক্রান্ত তাদের বেশি চুল পড়ার সমস্যা বেশি দেখা যায়।
- বংশগত: বংশগত কারণে অনেকের চুল পড়ে মাথায় টাক পড়ে যায়। এটা নারী পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই দেখা দিতে পারে। বংশগত কারণেও চুলের ফলিকল সংকুচিত হয় এবং মাথায় নতুন চুল গজানোর ক্ষমতা কমে যায়।
- পুষ্টির অভাব: শরীরের জন্য যেমন পুষ্টির প্রয়োজন, তেমনি চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্যও পুষ্টি উপাদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রোটিন, জিঙ্ক এবং ম্যাগনেসিয়াম চুলের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় উপাদান। জিঙ্ক এবং ম্যাগনেসিয়াম চুল মজবুত করতে সাহায্য করে। অপুষ্টি চুল পড়ার অন্যতম কারণ।
পেঁয়াজ তেলের উপকারিতা
- চুলের বৃদ্ধির জন্য পেঁয়াজের তেল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি চুলের বৃদ্ধি প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং মাথার ত্বকের নির্দিষ্ট এনজাইমকে সক্রিয় করে।
- পেঁয়াজে রয়েছে সালফার, যা চুলের প্রোটিন তৈরি করে এবং চুলের শক্তি জোগাতে সহায়তা করে। পেঁয়াজের তেল নিয়মিত ব্যবহারে চুলের আগা ফাটা কমে যায় এবং নতুন চুল গজাতে সহায়তা করে।
- এতে নির্দিষ্ট কিছু এনজাইম রয়েছে, যা চুলকে উন্মুক্ত রেডিকেলের ক্ষয় থেকে রক্ষা করে। যার ফলে চুলের অকালপক্কতা রোধ হয়।
- সুস্থ চুলের জন্য সুস্থ মাথার ত্বক আবশ্যক। আর এই সুস্থ মাথার ত্বক পেতে পারেন নিয়মিত পেঁয়াজের তেল ব্যবহারের মাধ্যমে। কারন পেঁয়াজের তেন মাথার ত্বকের পিএইচ এর ভারসাম্য রক্ষা করতে সাহায্য করে।
- পেঁয়াজের তেল ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ থেকে চুলকে রক্ষা করে, ফলে চুলে খুশকি ও চুলকানি কম হয়।
- এটি একটি প্রাকৃতিক কন্ডিশনার। শ্যাম্পু করার আগে পেঁয়াজের তেল মালিশ করলে চুলের আদ্রতা রক্ষা পায়।
- এটি নিয়মিত ব্যবহারে চুল সুস্থ, মজবুত, জটমুক্ত ও মসৃণ হয়।
- মাথার ত্বকে কুসুম গরম তেল ব্যবহার করা চুলের জন্য খুবই উপকারী। আর কুসুম গরম তেলে পেঁয়াজের তেল মিশিয়ে ব্যবহার করলে ও ভালো ফল পাওয়া যায়।
পেঁয়াজের তেল তৈরির নিয়ম
উপকরণ
- নারিকেল তেল -৫০০ মিলি লিটার
- পেঁয়াজ – ৫-৬ টি
- কারি পাতা – কয়েকটি।
প্রস্তুত প্রণালী
- প্রথমে একটি পাত্রে ৫০০ মিলি লিটার নারিকেল তেল নিয়ে গরম করুন।
- তেল হালকা গরম হয়ে আসলে তাতে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে দিন।
- তিন থেকে পাঁচ মিনিট তেলটা গরম হয়ে আসলে তাতে কারি পাতা দিয়ে দিন।
- তারপর মিশ্রণটি চুলা থেকে নামিয়ে কিছুক্ষণ রেখে ঠান্ডা করে নিন।
- ঠান্ডা হয়ে গেলে মিশ্রণটি ছেঁকে নিন এবং তেলটা একটা কাঁচের পাত্রে সংরক্ষণ করুন।
পেঁয়াজ কি চুলের জন্য উপকারী
- পেঁয়াজে রয়েছে নানান পুষ্টি উপাদান ও এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান যা চুল সুন্দর রাখতে সাহায্য করে। তাছাড়া পেঁয়াজের এন্টি ব্যাকটেরিয়াল ও এন্টি ফাংগাল উপাদান গলা এবং মাথার ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। এছাড়াও পেঁয়াজ চুলের সুস্থতা রক্ষায় কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
- পেঁয়াজের রসে থাকা ফলিকল নামক পুষ্টি উপাদান মাথার ত্বকের পুষ্টি পূর্ণ গঠনে খুব কার্যকরী।
- পেঁয়াজের রসে থাকা সালফার চুলের আগা ফাটা রোধ হয়।
- পেঁয়াজ মাথার সংক্রমণ কমায়, তাই এটি ব্যবহারের ফলে চুল পড়া কম হয়।
- পেঁয়াজ নিয়মিত ব্যবহার করলে এটি চুলকে স্থায়ীভাবে স্বাস্থ্যজ্জল করে তোলে।
- নিয়মিত পেঁয়াজের ব্যবহারে মাথা উকুন মুক্ত হয়।
- পেঁয়াজের রস মাথায় রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
- এর এন্টি ব্যাকটেরিয়ার উপাদান চুলকে রাখে খুশকি মুক্ত।
লেখকের শেষ কথা।
নতুন চুল গজাতে কীভাবে মাথায় পেঁয়াজের রস ব্যবহার করবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই পোস্টটিতে। আপনি যদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে আমাদের এই পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করছি সিনতুন চুল গজাতে কীভাবে মাথায় পেঁয়াজের রস ব্যবহার করবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। যদি আপনার ইচ্ছা থাকে আপনার জ্ঞানভাণ্ডারকে আরও সমৃদ্ধ করার তাহলে অবশ্যই বিষয়গুলো আপনাকে জানতে হবে।
আশা করি আমাদের এই পোস্টটি থেকে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যবহুল পোস্ট যদি আপনি নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আপনাকে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে হবে। আবার দেখা হবে নতুন কোন পোস্টে অবশ্যই সে পর্যন্ত আমাদের সঙ্গেই থাকুন।
মাথায় নতুন চুল গজানো সম্পর্কে আরও জানতে ক্লিক করুন