হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলে খুব ভালো আছেন। আপনারা অনেকেই তেজপাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন। আজকে আমি আপনাদেরকে তেজপাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত বলবো। তো চলুন শুরু করা যাক। আমাদের ওবেসাইট ভিজিট করতে ক্লিক করুন
ভূমিকা। তেজপাতার উপকারিতা ও অপকারিতা। রূপচর্চায় তেজপাতার বিস্ময়কর ব্যবহার
আমাদের সকলের কাছে খুবই পরিচিত একটি গাছ হচ্ছে তেজপাতা গাছ। আমরা মূলত এই গাছের পাতা মসলা হিসেবে ব্যবহার করে থাকি। এর রয়েছে বিভিন্ন ভেষজ গুণাগুণ। এই ভেষজ গুণের কারণেই এটি ঘরোয়া চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। তেজপাতা সিদ্ধ করে সেই পানি খেলে অরুচি দূর হয়। আবার মাথাব্যথা দূর করতে তেজপাতা ও লবঙ্গ চা বেশ উপকারী। এছাড়াও মাড়ির ব্যথা বা ক্ষত সারাতে তেজপাতা সিদ্ধ পানিতে লবঙ্গ মিশিয়ে সেই পানি দিয়ে গড়গড়া করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
তেজপাতার গুনাগুন
রান্নাঘরের অতি প্রয়োজনীয় একটি উপাদান হচ্ছে তেজপাতা। খাবারের স্বাদ ও গন্ধ বৃদ্ধিতে এর তুলনা নেই। শুধু কি তাই, তেজপাতায় রয়েছে আরো অনেকে উপকারীতা । এর ভেষজ গুণ শরীর ও মনের জন্য অত্যন্ত উপকারী। শরীর ও মনে ইতিবাচক প্রভাব বিস্তার করে এটি। চলুন এর কিছু গুনাগুনের কথা জেনে নেওয়া যাক।
- তেজপাতা গাছের বাকল থেকে যে সুগন্ধি তেল পাওয়া যায় তা সাবান উৎপাদন করতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। মাড়ির ব্যথা দূর করতে তেজপাতা যথেষ্ট ভূমিকা পালন করে।
- ঘামাচি সারাতে তেজপাতা ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
- মাথা ব্যাথা ও মাইগ্রেনের মত সমস্যা হতে মুক্তির জন্য তেজপাতার এসেনশিয়াল অয়েল ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও শরীরে বিভিন্ন ব্যাথা বা ফোলা উপশম করতে তেলটি বেশ উপকারী ভূমিকা পালন করে।
- কিডনির প্রদাহ কমাতে তেজপাতা পানিতে সিদ্ধ করে খেলে বেশ উপকার পাওয়া যায়।
- অরুচি দূর করতে তেজপাতা অনেক সাহায্য করে।
তেজপাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
তেজপাতার উপকারিতা
তেজপাতা হলো একটি ঔষধি পাতা। এটি একটি সুগন্ধযুক্ত পাতাও বটে। এই পাতা আমরা বিভিন্ন সিদ্ধ জাতীয় খাবারের সুগন্ধ বৃদ্ধির জন্য ব্যবহার করে থাকি। প্রাচীনকাল থেকে বিভিন্ন ঔষধ তৈরিতে এই পাতা ব্যবহৃত হয়ে আসছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, তেজপাতার বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কেঃ
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ তেজপাতায় থাকা উপাদান ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। দিনে অন্তত দুইবার তেজপাতা গ্রহণ করলে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমে যায়। তাই যারা টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকিতে আছেন তাদের জন্য তেজপাতা বেশ উপকারী।
- হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতেঃ তেজপাতায় রয়েছে রুটিন ও ক্যাফেক এসিড নামক দুটি উপাদান। এই উপাদানগুলো হার্টের দেওয়াল মজবুত করে ও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। কেননা কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক থাকলে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কম থাকে।
- হজমে সাহায্য করেঃ কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে তেজপাতা খুবই উপকারী ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও তেজপাতা স্বাভাবিক হজম শক্তিকে ফিরিয়ে আনতে অনেক সহায়তা করে। এটি শরীর থেকে অতিরিক্ত টক্সিন বের করে দেয়। যাদের অতিরিক্ত প্রস্রাবের সমস্যা রয়েছে, তেজপাতা সেটা কমাতেও সাহায্য করে। তেজপাতা হজমরস তৈরিতে উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে। ফলে অন্ত্রের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
- ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কাজ করেঃ তেজপাতাতে থাকা ফাইটো নিউক্লিয়াস ও ক্যাটচীন উপাদান ক্যান্সারের কোষ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। আবার তেজপাতা ক্যান্সারের কোষ ধ্বংস করতেও সাহায্য করে। ব্রেস্ট ক্যান্সারের বিরুদ্ধে তেজপাতা দারুন কাজ করে থাকে।
- কিডনির পাথর চিকিৎসার জন্যঃ শরীরে ইউরিয়ার পরিমাণ বেড়ে গেলে নানা ধরণের সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে কিডনির সমস্যা ও গ্যাসের সমস্যা তৈরি করে থাকে। তেজপাতা শরীরের ইউরিয়ার পরিমাণ কমাতে সহায়তা করে। ফলে আমরা কিডনিতে পাথর হওয়া থেকে রক্ষা পাই।
- ক্ষত নিরাময় করতেঃ তেজপাতায় থাকে এন্টিব্যাকটেরিয়াল ও মাইক্রোব্যাকটেরিয়াল উপাদান, যা ক্ষত সারাতে দারুণ সাহায্য করে। এছাড়াও এটি ক্যান্ডিডার মত ছত্রাক সংক্রমণের বিরুদ্ধেও কাজ করে থাকে।
- অনিয়মিত পিরিয়ড নিয়মিত করতেঃ অনেক মহিলা অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যায় ভুগেন। তারা নিয়মিত তেজপাতা চিবিয়ে খেলে পিরিয়ড নিয়মিত ও স্বাভাবিক হবে।
- উদ্বিগ্নতা ও চাপ কমায়ঃ তেজপাতা মিশ্রিত চা স্নায়ু শান্ত করে ও উদ্বিগ্নতা কমায়। আপনার যদি মন মেজাজ ভালো না থাকে, তাহলে তেজপাতার চা খেয়ে দেখতে পারেন। এতে মন প্রফুল্ল হবে এবং ভালো ঘুম হবে।
- অতিরিক্ত ওজন কমাতেঃ অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য তেজপাতা বেশ উপকারী। প্রতিদিন ৫ গ্রাম তেজপাতা ও এক টুকরো আদা ২০০ মিলি লিটার পানিতে ফুটিয়ে চারভাগের একভাগ পানিতে মধু মিশিয়ে দিনে দুইবার পান করতে হবে। এটি নিয়মিত পান করলে শরীরের ওজন কমবে।
- চুলের বৃদ্ধি ও খুশকি তাড়াতেঃ অনেকে মাথার খুশকির জন্য খুবই বিরক্তি বোধ করেন। কিন্তু এ থেকে পরিত্রাণের উপায় সম্পর্কে জানা নেই। এটা দূর করার জন্য আমাদের হাতের কাছে ভালো একটি উপাদান রয়েছে। চুলের যত্নে তেজপাতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কয়েকটি তেজপাতা গরম পানিতে সিদ্ধ করুন তারপর এটা ঠান্ডা করে নিন এবং ঐ পানি দিয়ে চুল ও মাথার স্কাল্প ধুয়ে ফেলুন। অবশ্যই এটি শ্যাম্পু করার পরে করবেন। মাথার ত্বক চুলকানোর হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য তেজপাতা বেটে নারকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে মাথার স্কাল্প এ লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন, দেখবেন মাথার ত্বক চুলকানো অনেকটা কমে গেছে।
- গলা খুসখুস ও কাশি কমাতেঃ ঘনঘন ঠান্ডায় আক্রান্ত হলে এবং কাশির সমস্যায় ভুগলে তেজপাতা ব্যবহার করতে পারেন। এটি ব্যাকটেরিয়া তাড়াতে চমৎকার কাজ করে। কয়েকটি তেজপাতা গরম পানিতে সিদ্ধ করে কুসুম গরম পানিতে একটি কাপড় ভিজিয়ে বুক মুছে নিতে হবে। এভাবে কয়েকবার করলে দেখবেন আস্তে আস্তে গলার খুসখুসি ও কাশি কমে গিয়েছে।
- ব্যথা উপশমেঃ তেজপাতার অন্যতম গুণের মধ্যে রয়েছে শরীরের বিভিন্ন প্রদাহের বিরুদ্ধে কাজ করা। তেজপাতাতে রয়েছে ফাইটো নিউট্রিয়েনট উপাদান, যা প্রদাহ দূর করতে সহায়তা করে। এছাড়াও ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে তেজপাতার এসেনশিয়াল অয়েল বেশ উপকারী।
তেজপাতার অপকারিতা
তেজপাতার অনেক উপকারিতা রয়েছে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এর অপকারিতাও রয়েছে। গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মায়েদের জন্য তেজপাতার ব্যবহার নিরাপদ নয়। কারণ তেজপাতা খেলে গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মায়েদের প্রসাবের ইনফেকশন হতে পারে। এছাড়াও সার্জারি রোগীদের জন্য দুই সপ্তাহ তেজপাতা খেতে নিষেধ করা হয়। কারণ এটি স্নায়ুতন্ত্রের উপর প্রভাব ফেলতে পারে।
তেজপাতার পানি খাওয়ার উপকারিতা
প্রতিদিন সকালে তেজপাতা ফুটানো পানি খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এ পাতাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট, যা আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। বদহজম এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা দূর করতে এই পানি বেশ উপকারী। এতে শরীরের ক্লান্তি দূর করে শরীরে শক্তি যোগায়।
তেজপাতার ধোয়ার উপকারিতা
তেজপাতা বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি। তেজপাতার গুণের শেষ নেই। এর আরো কিছু উপকার পেতে হলে ঘরের দরজা জানালা বন্ধ করে একটি তেজপাতা পুড়িয়ে ফেলুন দেখবেন মিষ্টি গন্ধে ঘর ভরে গেছে। এই সুগন্ধ শরীরও মনের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়াও তেজপাতা পোড়ার গন্ধ শারীরিক ক্লান্তি দূর করবে, গাটের ব্যথা, ভাইরাল ইনফেকশন ইত্যাদি থেকেও মুক্তি দিবে। অন্যদিকে আমাদের স্নায়ুতন্ত্রে ও এই সুগন্ধ বিশেষ প্রভাব বিস্তার করে। যার ফলে মনে আসে মানসিক শান্তি। তাই খুব সহজেই শরীরের এবং মনের প্রশান্তির জন্য আপনি একটি তেজপাতা পুড়িয়ে তেজপাতা ধোয়ার নিতে পারেন।
আবার যাদের বুকে কফ জমে থাকে, তাদের জন্য তেজপাতা পোড়ানো ধোয়া বেশ উপকারী। যারা সর্দি কাশিতে ভুগছেন তারা তেজপাতা জ্বালিয়ে তার ধোঁয়া হাঁ করে মুখ দিয়ে টানলে বেশ আরাম পাবেন। তেজপাতার ধোয়া প্রাকৃতিক এয়ার পিউরিফায়ার।
এটি নিয়মিত ঘরে জালালে ঘরের বাতাস পরিশুদ্ধ হবে এবং পোকামাকড়ের উপদ্রব কমবে। মানসিক ক্লান্তির হাত থেকে মুক্তি পেতে তেজপাতার ধোয়া বেশ উপকারী।
রূপচর্চায় তেজপাতার বিস্ময়কর ব্যবহার
তেজপাতা মূলত আমরা রান্নার কাজে ব্যবহার করে থাকি। মসলা হিসেবে এটি খাবারের স্বাদ বাড়াতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিন্তু এছাড়াও তেজপাতার রয়েছে অনেক গুণ। সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে তেজপাতার রয়েছে অনেক কার্যকরী ভূমিকা। তাই আপনি নিজেকে সুন্দর এবং আকর্ষণীয় করে তুলতে তেজপাতার সাহায্য নিতে পারেন।
রূপচর্চাতে তেজপাতার জুড়ি নেই। কারণ এই জাদুকরি পাতায় রয়েছে অনেক গুণাগুণ। এটি ত্বক, চুল এবং এর পাশাপাশি দাঁতের ও যত্নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। চলুন জেনে নেওয়া যাক রূপচর্চায় তেজপাতার বিস্ময়কর ব্যবহার সম্পর্কে।
- চুলের যত্নে তেজপাতাঃ চুলকে সুন্দর করার জন্য তার আগে খেয়াল রাখতে হবে মাথার ত্বক যেন ভালো থাকে। তাইতো চুলকে সুন্দর রাখার জন্য মাথার ত্বককে রাখতে হবে খুশকিমুক্ত। মাথার ত্বককে খুশকি মুক্ত এবং চুলকে সুন্দর ও নরম মসৃণ করে তুলতে তেজপাতার গুরুত্ব অপরিসীম। কয়েকটি তেজপাতা এক লিটার পানিতে অল্প আঁচে ফুটিয়ে নিন। পানির রং পরিবর্তন হলে এবং পানি শুকিয়ে হাফ লিটার হলে এই পানি ঠান্ডা করে একটি স্প্রে বোতলে ঢেলে নিন। এই মিশ্রণটি প্রতিদিন গোসলের আগে মাথার ত্বকে এবং সমস্ত চুলে ভালো করে স্প্রে করে লাগিয়ে নিন। একঘন্টা পরে স্বাভাবিক পানিতে গোসল করে নিন। মাথার ত্বকের ও চুলের যে কোন সমস্যার সমাধানে এই পানির স্প্রে মাথার ত্বক এবং চুলে ব্যবহার করতে পারেন। নিয়মিত ব্যাবহারে এক সপ্তাহের মধ্যেই আপনি সমাধান পাবেন। এটি চুলের প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসেবেও কাজ করে। শ্যাম্পু করার পরে এই পানিটা ব্যবহার করলে এটি কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করবে। এছাড়াও এটি মাথার উকুন নাশ করতে ও সাহায্য করে। তেজপাতার তীব্র গন্ধ এবং এন্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যের কারণে এটি মাথা থেকে উকুন দূর করতে সাহায্য করে। আবার তেজপাতার গুঁড়ো নিয়ে সরাসরি মাথার চামড়াতে লাগালেও উকুন দূর হবে। চুল পড়ার সমস্যা সমাধানেও তেজপাতার গুরুত্ব রয়েছে।
- দাঁতের যত্নেঃ অনেকের দাঁত হলুদ বর্ণের হয়ে থাকে। কোন কিছুতেই সেটা সাদা ঝকঝকে চকচকে হতে চায় না। এই সমস্যা সমাধানের জন্য তেজপাতার গুড়ো ব্যবহার করতে পারেন। প্রতিদিন দাঁত ব্রাশ করার সময় পেস্ট এর সাথে এই গুঁড়ো দিয়ে দাঁত মাজার অভ্যাস করুন। কিছুদিন পরে দেখবেন আপনার দাঁতের উজ্জ্বলতা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে।
- ত্বকের যত্নে- অনেকে ব্রণের সমস্যায় ভোগেন, যা কোনভাবেই দূর হতে চায় না। ব্রণের সমস্যা সমাধানের জন্য তেজপাতার সঙ্গে চন্দন বেটে মুখে লাগালে দ্রুত ব্রন কমে যায় এবং ব্রণের দাগ থেকে রেহাই পাওয়া যায়। যার ফলে ত্বক থাকবে উজ্জ্বল ও সতেজ। তেজপাতা টোনার হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। পানিতে তেজপাতা ফুটিয়ে সেই পানি ঠান্ডা করার পর স্প্রে বোতলে রেখে দিন। প্রতিদিন এই পানি দিয়ে একবার করে ম্যাসাজ করুন। এছাড়াও গায়ের দুর্গন্ধ এবং ত্বকের শুষ্কতা দূর করতেও তেজপাতা কার্যকর। তেজপাতা ও চন্দন একসঙ্গে মিশিয়ে ত্বকে লাগালে এই সমস্যা থেকে আপনি মুক্তি পেতে পারেন।
লেখকের শেষ কথা | তেজপাতার উপকারিতা ও অপকারিতা | রূপচর্চায় তেজপাতার বিস্ময়কর ব্যবহার
তেজপাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই পোস্টটিতে। আপনি যদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে আমাদের এই পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করছি তেজপাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। যদি আপনার ইচ্ছা থাকে আপনার জ্ঞানভাণ্ডারকে আরও সমৃদ্ধ করার তাহলে অবশ্যই বিষয়গুলো আপনাকে জানতে হবে।
আশা করি আমাদের এই পোস্টটি থেকে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যবহুল পোস্ট যদি আপনি নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আপনাকে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে হবে। আবার দেখা হবে নতুন কোন পোস্টে অবশ্যই সে পর্যন্ত আমাদের সঙ্গেই থাকুন।
তেজপাতা সম্পর্কে আরও জানতে ক্লিক করুন