ড্রাগন ফলের চাষ পদ্ধতি – টবে ড্রাগন চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নিন

হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলে খুব ভালো আছেন। আপনারা অনেকেই ড্রাগন ফলের চাষ পদ্ধতি – টবে ড্রাগন চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন। আজকে আমি আপনাদেরকে ড্রাগন ফলের চাষ পদ্ধতি – টবে ড্রাগন চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত বলবো। তো চলুন শুরু করা যাক। আমাদের ওবেসাইট ভিজিট করতে ক্লিক করুন

ভূমিকা

আমরা সকলেই কম বেশি জানি যে ড্রাগন একটি সুস্বাদু বিদেশী ফল। আর এটি একটি বিদেশি ফল হওয়া সত্ত্বেও এখন আমাদের দেশেও অনেক পরিমাণে চাষ করা হচ্ছে। আর এই ফল চাষ করার মাধ্যমে অনেক কৃষক লাভবানও হচ্ছেন। আপনি যদি আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে ড্রাগন ফলের চারা কোথায় পাওয়া যাবে, ড্রাগন ফল গাছের পরিচর্যা, ড্রাগন ফল বড় করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

ড্রাগন ফলের চাষ পদ্ধতি
ড্রাগন ফলের চাষ পদ্ধতি

 

ড্রাগন ফল গাছের চারা

ভালোমানের ড্রাগন ফল পাওয়ার পূর্বশর্ত হলো ভালোমানের চারা নির্বাচন করা। কারণ একটি ভালোমানের চারা থেকেই একটি ভালোমানের ফল পাওয়া যাবে। আর গাছ যদি রোগা অথবা দূর্বল হয় তাহলে সেই গাছ থেকে কোনভাবেই ভালোমানের চারা আশা করা যাবে না। তাই আমাদের উচিত হবে ড্রাগন ফল চাষ করার জন্য একজন বিশ্বস্ত মানুষের কাছে থেকে ভালোমানের চারা সংগ্রহ করা।

আমেরিকার একটি জনপ্রিয় ফল হলো ড্রাগন । এই ফল বাইরের দেশের হওয়ার পরেও এখন আমাদের দেশেও অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এই ড্রাগন ফলের গাছ অনেকটা ক্যাকটাস ধরণের গাছের মতো। গাছে সাধারণত কোন পাতা দেখা যায় না। বর্তমানে বাংলাদেশে ড্রাগনের সবথেকে জনপ্রিয় জাত হিসেবে বারি ড্রাগন ফল-১ অনেক জনপ্রিয়। এটি বাংলাদেশের কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) উদ্ভাবন করেছে।

ড্রাগন ফল সাধারণত ৩টি প্রজাতির হয়ে থাকে।

  • লাল ড্রাগন ফল অথবা পিটাইয়া। এই প্রজাতির ড্রাগনের গায়ের অর্থাৎ খোসার রং লাল এবং ভেতরের শাঁস সাদা হয়। এই লাল ড্রাগন ফল অথবা পিটাইয়া প্রজাতির ড্রাগন ফলই আমাদের দেশে বেশি দেখা যায় ।
  • কোস্টারিকা ড্রাগন ফল। এই প্রজাতির ড্রাগনের গায়ের অর্থাৎ খোসার রং লাল এবং এর ভেতরের শাঁসও লাল হয়।
  • হলুদ ড্রাগন ফল। এই প্রজাতির ড্রাগনের গায়ের অর্থাৎ খোসার রং হলুদ রঙের এবং এর ভেতরের শাঁস ও সাদা রঙের হয়।

 

ড্রাগন ফলের চারা কোথায় পাওয়া যায়

ড্রাগন ফল চাষ করার পূর্বশর্ত হলো ড্রাগন ফলের সুস্থ স্বাভাবিক চারা নির্বাচন ও সংগ্রহ করতে হবে। আপনি বিভিন্ন জায়গায় ড্রাগন ফলের চারা দেখতে পাবেন। আবার অনলাইনেও দেখবেন বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন ধরণের চারা বিক্রি করছে। আপনি চাইলে তাদের মধ্যে বিশ্বস্ত কারও কাছ থেকে চারা সংগ্রহ করতে পারেন। এছাড়াও আপনি বাংলাদেশের বিভিন্ন নার্সারি থেকে ড্রাগনের চারা সংগ্রহ করতে পারেন।

তবে আপনি যেখান থেকেই চারা সংগ্রহ করুন না কেন, আপনি অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যে, চারা যেন অবশ্যই সুস্থ ও সবল হয়। আর চারা যদি রোগাক্রান্ত হয় তাহলে আপনি সে চারা থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফলন পাবেন না। তাই ড্রাগন ফলের চারা সংগ্রহ করার ক্ষেত্রে আমাদের সকলেরই সর্তকতার সাথে চারা সংগ্রহ করা উচিত।

 

ড্রাগন ফল গাছের দাম

ইতোপূর্বে আমরা জেনে গেছি ড্রাগন ফলের জন্য কেমন চারা আমাদের সংগ্রহ করা উচিত। এখন আমরা জেনে নিবো ড্রাগন ফল গাছের দাম কত এবং ড্রাগন ফলের চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে। আপনি যদি একজন নতুন উদ্যোক্তা হিসেবে ড্রাগন ফলের চাষ করতে চান, তাহলে অবশ্যই এর সঠিক দাম জানা উচিত। তাহলে চলুন এখন আমরা জেনে নেই ড্রাগন ফল গাছের চারার দাম কেমন?

ড্রাগন গাছের চারা একেক জন একেক ভাবে বিক্রি করে থাকে। কেউ কেউ এই ফলের চারার দাম উচ্চতার ভিত্তিতে বিক্রি করেন। আবার অনেকে চাষাবাদ করে সেখানে ড্রাগন ফল ধরিয়ে তারপর সেই ফলের গাছের দাম নেন। আপনি যদি ড্রাগন ফল গাছ কিনতে যান তাহলে এক ফিট উচ্চতার ড্রাগন ফল গাছ ৩০০ টাকা দাম পড়বে।

 

 

ড্রাগন ফলের চাষ পদ্ধতি

আমরা সকলেই ইতোমধ্যে জেনেগেছি ড্রাগন ফলের চারা কোথায় পাওয়া যায়, ড্রাগন গাছের দাম এবং ভালোমানের ড্রাগন ফল পাওয়ার জন্য আমাদের কেমন মানের চারা সংগ্রহ করা উচিত। এখন আমরা ড্রাগন ফলের চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবো। আমরা যারা কৃষক ভাই আছি তাদের সকলেরই জানা উচিত। আর সঠিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ না করলে আপনি সঠিক পরিমাণে ড্রাগন ফলের উৎপাদন পাবেন না। তাহলে চলুন এখন আমরা ড্রাগন ফলের চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি।

ড্রাগন ফল চাষের পূর্বে অবশ্যই আমাদের এর জাত সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে। কারণ চারা সংগ্রহ করতে গিয়ে আমরা যদি সঠিক জাতের নাম না বলতে পারি তাহলে চারা সংগ্রহ করতে গিয়ে অনেক ঝামেলার সম্মুক্ষিন হতে হবে। বর্তমানে আমাদের দেশে ড্রাগন ফলের যেসকল জাত পাওয়া যায় সেগুলি হলঃ

  • বাউ ড্রাগন ফল-১ (সাদা)
  • বাউ ড্রাগন ফল-২ ( লাল )
  • বাউ ড্রাগন ফল-৩
  • বারি ড্রাগন ফল-১

 

ড্রাগন ফল চাষের জন্য জমি নির্বাচন

ড্রাগন ফল চাষ করার জন্য আমাদের এমন জমি নির্বাচন করতে হবে যেন সেই জমিটাতে পানি নিষ্কাশনের সু ব্যবস্থা থাকে এবং উঁচু ও মাঝারি উঁচু উর্বর জমি হয়। আর জমি নির্বাচন করার পর আপনার কাজ হবে জমি চাষ করে ভালোভাবে তৈরি করে নেওয়া। জমি চাষ দিয়ে ২/৩ বার মই দিয়ে জমিকে ভালোভাবে তৈরি করে নিতে হবে।

ড্রাগন ফলের চারা রোপণ পদ্ধতি সময়

ড্রাগন ফলের গাছ অতিরিক্ত পানি প্রয়োজন হয় না, তবে অতিরিক্ত আলোর প্রয়োজন হয়। ফলে প্রায় সব ধরণের মাটিতে ড্রাগন ফলের চাষ করা যায়। তবে ড্রাগন ফল চাষের জন্য তুলনামূলক একটু উঁচু জমি নির্বাচন করা উত্তম। কারণ ড্রাগন গাছের গোড়ায় অতিরিক্ত পানি জমে থাকলে এই গাছ সহজেই মারা যায়। ড্রগন ফলের গাছ রোপণ করার জন্য সবথেকে উপযোগী সময় হলো মধ্য এপ্রিল থেকে মধ্য অক্টোবর পর্যন্ত ।

তবে আপনি যদি সমতম ভূমিতে ড্রাগন চাষ করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই বর্গাকার ভাবে ড্রাগন ফলের কাটিং রোপন করতে হবে। আর যদি পাহাড়ি জমিতে চাষ করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে কন্টুর পদ্ধতিতে এর কাটিং রোপন করতে হবে।

ড্রাগন ফলের চারা রোপন করার জন্য গর্ত তৈরী ও চারা রোপন

ড্রাগন ফলের চারা রোপন করার জন্য ১.৫ মিটার x ১.৫ মিটার x ১ মিটার অর্থাৎ ৩মিটার পরপর গর্ত করে রোদে খোলা রাখতে হবে। এর ফলে গর্তের সকল পোকামাকড়গুলি বাইরে বেরিয়ে আসবে এবং সেগুলি বিভিন্ন পাখি খেয়ে ফেলবে। এরপর ২০-২৫ দিন পর প্রতিটি গর্তের জন্য কিছু উপাদান মিশিয়ে দিতে হবে। সেগুলি হলোঃ

  • ২৫-৩০ গ্রাম পচা গোবরসার
  • ২৫০ গ্রাম টিএসপি সার
  • ২৫০ গ্রাম এমওপি সার
  • ১৫০ গ্রাম জিপসাম সার
  • ৫০ গ্রাম জিংক সালফেট সার

এসব সার দিয়ে গর্ত ভরাট করে দিতে হবে। এরপর ১০-১৫ দিন পরে কমপক্ষে ৫০ সে.মি. দূরে দূরে ৪টি করে চারা লাগাতে হবে। এই চারা রোপনের ১মাস থেকে ১বছর পর্যন্ত প্রতি ৩মাস পর পর প্রতি গাছের জন্য ১০০ গ্রাম করে ইউরিয়া সার দিতে হবে।

এভাবে পরিচর্যা করলে আপনি একটি ভালোমানের ফলন পাবেন। আর গাছের কোন ধরণের কোন পরিবর্তন হলে, যেমন গাছে কোন ধরণের পোকার আক্রমন দেখা দিলে আপনি সরাসরি আপনার নিকটস্থ কৃষি কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। এতে করে তিনি আপনাকে একটি ভালো পরামর্শ দিবেন।

 

টবে ড্রাগন চাষ পদ্ধতি

টবে ড্রাগন ফল চাষ করা সহজ একটি পদ্ধতি। এর মাধ্যমে আপনি আপনার পরিবারের চাহিদা মেটাতে পারবেন এবং পাশাপাশি আপনি অনেক বেশি পরিমাণে চাষ করলে আর্থিকভাবেও লাভবান হবেন। আপনার বাড়িতে যদি ড্রাগন ফলের চাষ করার মতো পর্যাপ্ত জায়গা না থাকে তাহলে আপনি আপনার বাড়ির ছাদের টবেও ড্রাগন ফল চাষ করতে পারেন। তাহলে চলুন এখন জেনে নেই টবে ড্রাগন চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে।

ড্রাগন ফলের চাষ পদ্ধতি

প্রায় সারাবছরই ড্রাগন ফল চাষ করা যায়। তবে আপনি যদি টবে ড্রাগন চাষ করে একটি ভালোমানের ফলন আশা করেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে এপ্রিল থেকে অক্টোবর মাসে চারা রোপন করতে হবে। এই সময়ের মধ্যে আপনি ড্রাগনের চারা রোপন করলে অবশ্যই ভালো ফলন পাবেন।

টবে ড্রাগন চাষ করার ক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই আপনার টবের দিকে খেয়াল রাখবেন। আপনি যেই টবে ড্রাগন চাষ করতে চাচ্ছেন সেই টব আকার যেন অবশ্যই ২০ ইঞ্চির ছোট না হয়। কারণ বড় টবে চারা প্রয়োজনীয় শেকড় ছড়াতে পারবে। আর তার ফলে আপনি অনেক ভালো ফলন পাবেন।

প্রায় সব ধরণের মাটিতেই ড্রাগন ফল চাষ করা যায়। তবে আপনি যদি ভালো ফলন আশা করেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই দোঁআশ মাটি বাছাই করে নিতে হবে। এই মাটি সংগ্রহ করে তাতে পরিমাণ মতো জৈব সার মিশিয়ে নিতে হবে। আর এর পাশাপাশি প্রতি টবের জন্য ৫০ গ্রাম পটাশ সার ও ৫০ গ্রাম টি,এস,পি, সার দিয়ে মিশিয়ে নিবেন। এরপর ১০-১২ দিন রেখে দিয়ে তাতে ড্রাগনের চারা রোপন করবেন।

আপনি যদি ড্রাগন ফলের সঠিক পরিচর্যা না করেন তাহলে খুব একটা ভালো ফলন হবে না। ড্রাগন গাছের খুব একটা পরিচর্যা করতে হয় না। কারণ এই গাছে তেমন একটা রোগ বালাই দেখা যায় না। তবে গাছে পানি দেওয়ার ক্ষেত্রে আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে যাতে গাছে বেশি পরিমাণে পানি না জমে। এই ক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই ড্রাগন ফলের চাষ পদ্ধতি দিকে লক্ষ্য রাখবেন।

ড্রাগনের কাটিং চারা রোপন করার পরে ১২ মাস থেকে ১৮ মাস বয়সে গাছ থেকে ফল সংগ্রহ করা যায়। কারণ গাছে যখন ফুল আসে তার থেকে প্রায় ৩৫-৪০ দিন এর পরেই ফল পাওয়া যায়।

 

ড্রাগন গাছে ফুল আসার সময়

ড্রাগন গাছের ফল পাওয়ার জন্য এর ফুল আসাটা অনেক জরুরি। এখন প্রায় সকলেই কৃত্তিম পদ্ধতি ব্যাবহার করে ড্রাগন গাছের ফুল তারাতারি ফোটানোর ব্যাবস্থা করছেন। যেন তারা দ্রুত সেই গাছ থেকে ফলন পেতে পারেন। ড্রাগল গাছে সাধারণত ফুল আসে এপ্রিল মাসে। আর গাছে ফুল আসার ৩৫-৪০ দিনের মধ্যেই ফল সংগ্রহ করা যায়।

তবে এখন অনেক কৃষক ভাই দিনের আলোর পরিমাণ বৃদ্ধি করে ২৫-৩০ দিনেই গাছে ফল ধরাতে সক্ষম হচ্ছেন। দিনের আলোর পরিবর্তে তারা রাতে বৈদ্যুতিক আলো ব্যাবহার করে ড্রাগন গাছকে বেশি পরিমাণে আলো দিচ্ছেন। এতে করে খুব দ্রুতই ড্রাগন গাছ থেকে ড্রাগন ফল পাওয়া সম্ভব হচ্ছে।

 

ড্রাগন ফলের চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে সাধারণ জিঙ্গাসা:

প্রশ্নঃ ড্রাগন ফলের বিজ্ঞান সম্মত নাম কি?

উত্তরঃ ড্রাগন ফলের বিজ্ঞান সম্মত নাম হচ্ছে Hylocereus undatus.

 

প্রশ্নঃ ড্রাগন ফলের সিজন কখন?

উত্তরঃ ড্রাগন ফল সাধারণত সারা বছরেই চাষ করা যায়। কারণ ড্রাগন ফল অনেক শক্ত প্রজাতির একটি গাছ। তবে ড্রাগন ফলের গাছ থেকে যদি ভালো ফলন পেতে চান তাহলে অবশ্যই এপ্রিল থেকে অক্টোবর মাসে চারা রোপন করলে আপনি বেশ ভালো ফলন পাবেন।

প্রশ্নঃ ড্রাগন ফলের চারা দাম কত?

উত্তরঃ ড্রাগন ফলের ১ ফিট উচ্চতার চারার দাম ৩০০ টাকা।

প্রশ্নঃ ড্রাগন ফলের পরিবার কি?

উত্তরঃ ড্রাগন ফল (Hylocereus spp.), Cactaceae পরিবারের অন্তর্গত একটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় ফল।

প্রশ্নঃ ড্রাগন ফল হতে কত সময় লাগে?

উত্তরঃ ড্রাগন ফল হতে সাধারণত ১২-১৮ মাস সময় লাগে প্রথমে ফল ধরতে।

প্রশ্নঃ ড্রাগন ফল কোন ঋতুতে চাষ করা ভালো?

উত্তরঃ যদি ঋতুর কথা উল্লেখ করা হয় তবে গ্রীষ্ম ঋতুতে ড্রাগন ফল চাষ করা ভালো। আর ইংরেজি মাসের জুন থেকে সেপ্টেম্বর ড্রাগন ফলের প্রধান ঋতু হিসেবে ধরা হয়।

প্রশ্নঃ ড্রাগন ফল কি বীজ থেকে জন্মায়?

উত্তরঃ হ্যা। ড্রাগন ফল বীজ থেকে সহজেই জন্মানো যায়।

 

লেখকের শেষ কথা

ড্রাগন ফলের চাষ পদ্ধতি – টবে ড্রাগন চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই পোস্টটিতে। আপনি যদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে আমাদের এই পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করছি ড্রাগন ফলের চাষ পদ্ধতি – টবে ড্রাগন চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। যদি আপনার ইচ্ছা থাকে আপনার জ্ঞানভাণ্ডারকে আরও সমৃদ্ধ করার তাহলে অবশ্যই বিষয়গুলো আপনাকে জানতে হবে।

আশা করি আমাদের এই পোস্টটি থেকে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যবহুল পোস্ট যদি আপনি নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আপনাকে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে হবে। আবার দেখা হবে নতুন কোন পোস্টে অবশ্যই সে পর্যন্ত আমাদের সঙ্গেই থাকুন।

ড্রাগন ফল সম্পর্কে আরও জানতে ক্লিক করুন

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। আমি শাহরিয়ার জামান (আবির) পেশায় একজন শিক্ষার্থী এবং জামান আইটি ২৪ এর CEO।

Leave a Comment