হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলে খুব ভালো আছেন। আপনারা অনেকেই ডেঙ্গু মশা চেনার উপায় – ডেঙ্গু মশা কামড়ালে করণীয় ও প্রতিরোধ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন। আজকে আমি আপনাদেরকে ডেঙ্গু মশা চেনার উপায় – ডেঙ্গু মশা কামড়ালে করণীয় ও প্রতিরোধ সম্পর্কে বিস্তারিত বলবো। তো চলুন শুরু করা যাক। আমাদের ওবেসাইট ভিজিট করতে ক্লিক করুন
বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ১২৩ প্রজাতির মশা রয়েছে। ডেঙ্গুর প্রভাব দিন দিন বেড়েই চলেছে এবং প্রতিনিয়তই ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছে অসংখ্য মানুষ। তাই ডেঙ্গু মশা চেনার উপায় এবং ডেঙ্গু মশা কামড়ালে করণীয় ও প্রতিরোধের উপায় সম্পর্কে জানতে নিচে পড়ুন।
ডেঙ্গু মশা সম্পর্কে কিছু কথা
বর্তমানে ডেঙ্গু মশা ব্যাপক হারে বিস্তার লাভ করছে। প্রায় অনেকেই ডেঙ্গু মশা সম্পর্কে জ্ঞাত নন। বাংলাদেশে প্রায় ১২৩ প্রজাতির মশা রয়েছে, এর মধ্যে প্রায় ১৪ প্রজাতির মশা ঢাকাতেই পাওয়া যায়। এই মশা নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে প্রয়োজন সমন্বিত ব্যবস্থাপনার। মশার হাত থেকে বাঁচতে মশা দমনের কোন বিকল্প নেই।
ডেঙ্গু মশা চেনার উপায় এবং ডেঙ্গু মশা থেকে বাঁচার উপায়গুলি সম্পর্কে জানতে পুরো আর্টিকেলটি পড়ুন। ডেঙ্গু হলে করণীয় এবং প্রতিরোধের উপায়গুলো নিচে আর্টিকেলটির মধ্যে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
ডেঙ্গু মশা যেভাবে চিনবেন
ডেঙ্গু মশা বর্তমানে একটি আতঙ্কের নাম। ডেঙ্গু মশা চেনার বিভিন্ন উপায় রয়েছে। ডেঙ্গু মশা সাধারণত এডিস মশার অধিকে শ্রেণীবদ্ধ থাকে। এডিস মশার স্ত্রী প্রজাতিগুলো বিভিন্ন রোগ জীবাণু- যেমন চিকুনগুনিয়া, জেকা জ্বর, হলুদ জ্বর,ডেঙ্গু ইত্যাদি সংক্রমনের গ্রাহক হিসেবে কাজ করে।
ডেঙ্গু মশা চেনার উপায়
- ডেঙ্গু মশা সাধারণত ছোট প্রকৃতির হয় এবং এদের পিঠে বীনার মতো সাদা চিহ্ন থাকে।
- ডেঙ্গু মশার শরীরে সাদাকালো ডোরাকাটা দাগ থাকে।
- ডেঙ্গু মশা সাধারণত ভোর বেলা এবং সন্ধ্যা বেলায় বেশি কামড়ায়।
- ডেঙ্গু মশা কামড় দিলে ব্যথা অনুভূত হয় এবং কামড় দেওয়া স্থানে চুলকায়।
- ডেঙ্গু মশা পরিত্যক্ত পানিতে-যেমন ফুলের টব, পরিত্যাক্ত টায়ার ইত্যাদি জায়গায় জন্মায়।
- ডেঙ্গু মশা মানুষের শরীরে ৪৫ ডিগ্রী অ্যাঙ্গেলে কামড় দেয়।
- ডেঙ্গু মশা যেকোনো পরিস্থিতি মানিয়ে নিতে পারে। এরা খুব সহজেই এক জায়গা থেকে অন্যত্র চলে যেতে পারে।
ডেঙ্গু মশা কখন কামড়ায়
ডেঙ্গু মশা কখন কামড়ায় সে বিষয়গুলো আমরা অনেকেই জানি না। তাই এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে সে সম্পর্কে জেনে নিবো। মশা আসলে কামড়ানোর নির্দিষ্ট কোন সময় নেই। ডেঙ্গু মশা যখন তখন কামড়াতে পারে। কেউ কেউ ভেবে থাকেন যে, ডেঙ্গু মশা শুধু দিনের বেলাতেই বেশি কামড়ায়। আবার কেউ কেউ মনে করেন যে, ডেঙ্গু মশা শুধু রাতের বেলাতে কামড়ায়।
ম্যালেরিয়া মশা শুধু রাতে কামড়ায়। যদিও এই কথা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। তবে বিভিন্ন তথ্য হতে জানা যায় যে, ডেঙ্গু মশা সবচেয়ে বেশি কামড়ায় ভোর বেলাতে এবং সন্ধ্যা বেলাতে। তাই আপনারা ডেঙ্গু মশা থেকে বাঁচতে চাইলে, ডেঙ্গু মশা এড়িয়ে চলাই আপনাদের একমাত্র উত্তম পন্থা।
ডেঙ্গু মশার ছবি দেখুন
ডেঙ্গু মশা প্রতিটি মানুষের জন্য আতঙ্কের নাম। প্রায় প্রতিনিয়তই অসংখ্য মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছে। ডেঙ্গু সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না।
প্রিয় পাঠক, আপনারা যারা ডেঙ্গু মশা চেনেন না, তাদের সুবিধার্থে ডেঙ্গু মশার ছবি নিম্নে দেওয়া হল।
ডেঙ্গু মশা কামড়ালে করণীয়
ডেঙ্গু মশা,হলো একটি আতঙ্কের নাম। ডেঙ্গু মশার কামড়ে অসংখ্য মানুষ মৃত্যুবরণও করেছে। আমাদের দেশে প্রায় ১২৩ প্রজাতির মশা রয়েছে। তারমধ্যে ১৬ প্রজাতি বাংলাদেশের প্রাণকেন্দ্র ঢাকা শহরেই দেখা যায়। ডেঙ্গু মশা নিধন করতে চাইলে প্রয়োজন সমন্বিত প্রচেষ্টা। নিম্নে ডেঙ্গু মশার কামড়ালে করনীয়গুলো কি সে বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করছি।
ডেঙ্গু মশা কামড়ালে করণীয় হিসেবে আপনি কিছু ঘরোয়া টিপস প্রয়োগ করতে পারেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই টিপস গুলো।
লেবুর ব্যবহারঃ আপনাকে যদি ডেঙ্গু মশা কামড়ায়। তবে এক পিস লেবু, পিস পিস করে কেটে মশার কামড়ানো স্থানে ঘষে লাগিয়ে দিন। ডেঙ্গু মশার কামড়ের বিষ-প্রক্রিয়া লেবু নষ্ট করে দেয়। আক্রান্ত স্থানের ব্যথা এবং চুলকানির পরিমাণটাও কমতে থাকবে।
মধুর ব্যবহারঃ ডেঙ্গু মশা যদি আপনাকে কামড়ায়, তবে আপনি আক্রান্ত স্থানে মধু ব্যবহার করতে পারেন। মধু ব্যবহারের ফলে আপনার আক্রান্ত স্থানের ব্যথা সহজেই চুষে নিবে এবং চুলকানি কমিয়ে আনবে। তাই আপনি যত দ্রুত সম্ভব ডেঙ্গু মশার কামড়ানো স্থানে মধু লাগাতে পারেন।
ভিনেগারের ব্যবহারঃ ডেঙ্গু মশা কামড়ালে আপনি আক্রান্ত স্থানে ভিনেগার লাগাতে পারেন। এজন্য আপনাকে যা করতে হবে- ডেঙ্গু মশা কামড়ানোর আক্রান্ত স্থানে তুলার সাহায্যে ভিনেগার কিছুক্ষণ চেপে ধরে রাখুন। এতে আপনার আক্রান্ত স্থানের চুলকানি কমে যাবে এবং খারাপ প্রতিক্রিয়াগুলো অনেকটা কমে যাবে। এরপর আক্রান্ত স্থান পানি দিয়ে পরিষ্কার করে ফেলুন।
পানির ব্যবহারঃ ডেঙ্গু মশার কামড়ে পানি কার্যকারী ভূমিকা পালন করতে পারে। আপনাকে যদি ডেঙ্গু মশা কামড়ায়, তবে আক্রান্ত স্থানটি যত দ্রুত সম্ভব পানি দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। তারপর অ্যালকোহল দিয়ে পরিষ্কার করে ফেলুন। কামড়ানো স্থানে অ্যান্টিসেপটিক জাতীয় কিছু লাগিয়ে দিন। এর ফলে ভেতরের রোগ জীবাণুগুলো ধ্বংস হয়ে যাবে এবং চুলকানি থেকেও রক্ষা পাবেন।
বেকিং সোডার ব্যবহারঃ ডেঙ্গু মশা যদি আপনাকে কামড়ায়, তবে আক্রান্ত স্থানের চুলকানি কমাতে বেকিং সোডা অনেকটা সাহায্য করবে। আপনি এক কাপ বেকিং সোডা এবং এক কাপ গরম পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। সেই পেস্ট ডেঙ্গু মশায় কামড়ানো আক্রান্ত স্থানে কয়েক মিনিটের জন্য মাখিয়ে রাখুন। এরপর আক্রান্ত স্থান পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে ফেলুন।
ওট মিলঃ ডেঙ্গু মশার কামড়ে চুলকানি হলে ওটমিল চুলকানি কমাতে বিশেষ ভাবে সাহায্য করে থাকে। ডেঙ্গু মশার কামড়ানোর আক্রান্ত স্থানে ওটমিল লাগিয়ে রাখুন। অল্প কিছুক্ষণ পর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন দেখবেন আপনার চুলকানি অনেক কমে গেছে।
ডেঙ্গু মশা প্রতিরোধের উপায়
ডেঙ্গু মশা যেহেতু একটা আতঙ্কের নাম তাই ডেঙ্গু মশা নিয়ন্ত্রণে সরকার বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকে। আমরা উপরোক্ত আলোচনায় মশা চেনার উপায়, ডেঙ্গু মশা কামড়ালে করণীয় কি সে সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানবো ডেঙ্গু মশা প্রতিরোধের উপায়। ডেঙ্গু মশা প্রতিরোধের বিষয়ে সচিতন হওয়ার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে বার বার বলা হচ্ছে।
যে নিয়মগুলো মানলে ডেঙ্গু থেকে প্রতিরোধ পাওয়া যাবে সেগুলো হলো :
- ডেঙ্গু মশা প্রতিরোধ করতে চাইলে, আপনার ঘরের জানালা দরজা যতটা সম্ভব বন্ধ রাখুন।
- ডেঙ্গু মশারা প্রতিরোধের জন্য মশার ধুপ বা তেল ব্যবহার করতে পারেন।
- হাত-পা ঢাকা থাকবে এমন কাপড় চোপড় পরার চেষ্টা করুন।
- আপনার বাসার ফ্রিজের পিছনে জমে থাকা পানি পরিষ্কার করে রাখতে চেষ্টা করুন।
- বাড়ির আশেপাশে ঝোপ-ঝাড় সবসময় পরিষ্কার রাখুন।
- মশা মারার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি প্রয়োগ করতে পারেন।
- মশা প্রতিরোধ করতে ক্রিম মাখতে পারেন।
- আপনার ছাদে টবের পরিত্যাক্ত পানি সব সময় পরিষ্কার করুন।
- আপনার বাসায় পরিত্যাক্ত টায়ারের জমে থাকা পানিগুলো নিষ্কাশন করুন।
মশা থেকে নিজেকে এবং পরিবারের সদস্যদের রক্ষা করতে চাইলে উপরোক্ত পদ্ধতি গুলো আমাদের মেনে চলতে হবে। এগুলো যদি আপনারা সঠিকভাবে মানতে না পারেন তাহলে ডেঙ্গু থেকে রক্ষা পাবেন না। তাই আমাদেরকে সবসময় সচেতন থাকতে হবে, তাহলে ডেঙ্গু থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব হবে।
ডেঙ্গু হলে করণীয় কী?
অনেকেরই ডেঙ্গু হলে করণীয় সম্পর্কে ধারণা নেই। তাই আপনাদের আজকে এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে জানাবো ডেঙ্গু হলে করণীয় সম্পর্কে। আপনার যদি ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে সাথে সাথেই হাসপাতালে গিয়ে রক্ত পরীক্ষা করাবেন। অনেক মানুষ আছে, যাদের ডেঙ্গু মশা কামড়ালেও তার শরীরে লক্ষণগুলি স্পষ্ট দেখা যায় না।
অনেক সময় প্যারাসিটামল খেলেই জ্বর কমে যায়। তবে আপনার যদি প্লাটিলেট নেমে যায় তবে রোগীকে অবশ্যই সঠিক চিকিৎসা দিতে হবে। প্রয়োজনে প্লাটিলেট দিতে হবে। আশা করি ডেঙ্গু হলে করণীয় সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।
ডেঙ্গু মশা যেসব জায়গায় বংশবৃদ্ধি করে
ডেঙ্গু মশা সাধারণত যেকোনো স্থানের জমে থাকা পরিত্যক্ত পানিতে বংশবৃদ্ধি করে থাকে। ডেঙ্গু মশা পরিত্যক্ত টায়ার, ব্যারেল, প্লাস্টিকের ড্রাম, বাসার ছাদে জমে থাকা টবের পানি ইত্যাদিতে ডেঙ্গু মশা বংশ বিস্তার করতে পছন্দ করে। এছাড়াও এডিস মশার বংশ বৃদ্ধির জন্য ইনডোর এবং আউটডোর উভয় সাইড রয়েছে।
আউটডোর সাইড বলতে- বেলকনিতে থাকা গাছের পাত্র, জমে থাকা পানি, ফুলের টব ইত্যাদি বোঝায়। ইনডোর সাইডগুলো হলো- ফ্রিজ, রান্নাঘর, বাথরুম, ড্রেন, ঘর সাজানো ফুলের টব ইত্যাদি জায়গাগুলো। তাই ডেঙ্গু মশা বিস্তার রোধ করতে আমাদের সব সময় সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে এবং বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। গাছের পাত্রগুলো পরিষ্কার রাখতে হবে। পাত্রে যদি পানি জমে থাকে তাহলে পানিগুলো নিয়মিত সরিয়ে ফেলতে হবে, ফুলের টবে পরিত্যাক্ত পানি কখনো জমিয়ে রাখা যাবে না। ফ্রিজ, রান্নাঘর বাথরুম ফুলের টব ইত্যাদি জায়গাগুলো সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে। কেননা এইসব জায়গাগুলোতে ডেঙ্গু মশা বংশ বিস্তার করে থাকে।
ডেঙ্গু মশা থেকে যেভাবে সুরক্ষিত থাকবেন
ডেঙ্গু থেকে সুরক্ষিত থাকা প্রতিটি মানুষের জন্য জরুরি হয়ে পড়েছে। কোন জায়গাগুলোতে ডেঙ্গু বংশবিস্তার করে, ডেঙ্গু মশা প্রতিরোধের উপায়গুলো সম্পর্কে জেনেছি তবে এখন আমরা জানবো ডেঙ্গু মশা থেকে কিভাবে সুরক্ষিত থাকা যায় সে সম্পর্কে। আর্টিকেলটি পড়তে থাকুন।
- ডেঙ্গু মশা থেকে রক্ষা পেতে হলে, আপনার বাড়ির চারপাশ সবসময় পরিষ্কার রাখুন এবং কোথাও পানি জমে থাকলে সেগুলো পরিষ্কার করে ফেলুন।
- ডেঙ্গু মশা যেকোনো সময় কামড়াতে পারে তাই সবসময় সাবধানতা অবলম্বন করবেন। ডেঙ্গু মশা সাধারণত ভোরে এবং সন্ধ্যা বেলায় বেশি কামড়িয়ে থাকে তাই সেই সময় গুলোতে নিজেকে নিরাপদে রাখার চেষ্টা করবেন।
- ডেঙ্গু থেকে আপনি সুরক্ষিত থাকতে চাইলে, ঘরে ভালো মানের হালকা ধোয়াযুক্ত কয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এতে আপনার পরিবার মশার আক্রমন থেকে রক্ষা পাবে।
- আপনি যখন বাহিরে বের হবেন তখন হাত পা ঢাকবে এমন কাপড়চোপড় পরে বের হবেন। তাহলে ডেঙ্গু মশা থেকে আপনি সুরক্ষিত থাকবেন।
ডেঙ্গু মশা প্রতিরোধের উপায়
ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধ করতে চাইলে এডিস মশার কামড় এড়িয়ে চলুন, এটাই প্রতিরোধের একমাত্র উপায়। মশার বংশবৃদ্ধির উৎপত্তিস্থলগুলো ভেঙে দিন। সব সময় যে জায়গাগুলোতে পানি জমে থাকে সে জায়গাগুলো পরিষ্কার রাখতে হবে। মশা বংশ বৃদ্ধি করতে পারে যেমন- পুরোনো টায়ার, ফুলের টব, ডাবের খোসা ইত্যাদি জায়গাগুলো সব সময় পরিষ্কার রাখতে হবে। তাহলে ডেঙ্গু মশাকে প্রতিরোধ করা যাবে। ডেঙ্গু মশা থেকে বাঁচতে হলে, ডেঙ্গু মশা এড়িয়ে চলার বিকল্প নেই। ডেঙ্গু মশা একার পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয় তাই ডেঙ্গু প্রতিরোধের জন্য দরকার সমন্বিত ব্যবস্থাপনা।তাহলে ডেঙ্গু থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। এছাড়া ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে বাড়িতে মশারি এবং মশা তাড়ানোর ঔষধ ব্যবহার করতে পারেন।
লেখকের শেষ কথা
ডেঙ্গু মশা চেনার উপায় – ডেঙ্গু মশা কামড়ালে করণীয় ও প্রতিরোধ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই পোস্টটিতে। আপনি যদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে আমাদের এই পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করছি ডেঙ্গু মশা চেনার উপায় – ডেঙ্গু মশা কামড়ালে করণীয় ও প্রতিরোধ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। যদি আপনার ইচ্ছা থাকে আপনার জ্ঞানভাণ্ডারকে আরও সমৃদ্ধ করার তাহলে অবশ্যই বিষয়গুলো আপনাকে জানতে হবে।
আশা করি আমাদের এই পোস্টটি থেকে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যবহুল পোস্ট যদি আপনি নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আপনাকে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে হবে। আবার দেখা হবে নতুন কোন পোস্টে অবশ্যই সে পর্যন্ত আমাদের সঙ্গেই থাকুন।
ডেঙ্গু মশা সম্পর্কে আরও জানতে ক্লিক করুন