কলার খোসার ব্যবহার – কলার খোসার উপকারিতা

হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলে খুব ভালো আছেন। আপনারা অনেকেই কলার খোসার ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন। আজকে আমি আপনাদেরকে কলার খোসার ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত বলবো। তো চলুন শুরু করা যাক। আমাদের ওবেসাইট ভিজিট করতে ক্লিক করুন

 

কলার খোসার ব্যবহার

কলার খোসার সঠিক ব্যবহারবিধি না জানার কারণে আমরা কলার মধ্যে থাকা উপকারিতা পাই না। আপনি যদি কলার সঠিক উপকারিতা পেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই কলা খাওয়ার নিয়ম এর সাথে কলার খোসার ব্যবহার সম্পর্কে একটা ধারণা নিতে হবে। তাহলে চলুন এবিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

কলার খোসার ব্যবহার

আপনি বিভিন্নভাবে কলার খোসা ব্যবহার করতে পারবেন। কলা যেমন আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য  গুরুত্বপূর্ণ একটি ফল, ঠিক তেমনি কলার খোসার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান। আমাদের ত্বকসহ চুলের যত্নে কলার খোসা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে কলার খোসা ব্যবহারের বেশ কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। আমাদেরকে এইসব নিয়ম অবশ্যই মানতে হবে।

আপনি যে কারণেই কলার খোসা ব্যবহার করুন না কেন, প্রথমে আপনাকে কলার খোসাটিকে ভালো ভাবে ধুয়ে নিতে হবে। কারণ কলার খোসার উপরিভাগে বিভিন্ন ধরনের ময়লা আবর্জনা থাকে, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। তাই নিজের স্বাস্থ্যকে ঝুঁকির মধ্যে না ফেলতে চাইলে অবশ্যই প্রথমে পরিষ্কার পানি দিয়ে কলার খোসা ধুয়ে নিতে হবে।

আপনি ত্বকের যত্নে কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন। আবার চুলের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সমাধানেও কলার খোসার ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া আমাদের দাঁতের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধানের কলার খোসার মধ্যে থাকা পুষ্টি উপাদান কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। তাই আমাদের নিয়মিত কলার খোসা ব্যবহার করতে হবে।

 

কলার খোসার উপকারিতা

কলার খোসার অনেক উপকারিতা আছে। আমরা শুধু জানি না, তাই কলা খাওয়ার পরে কলার খোসা ফেলে দেই। আপনি যদি এর মধ্যে থাকা উপকারিতা সম্পর্কে জানতেন তাহলে কখনোই খোসা ফেলে দিতেন না। কলাতে থাকা বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান আমাদের যেসব উপকার করেঃ

 

  • দাঁত ঝকঝকে সাদা করে।
  • মুখে ব্রণের সমস্যা দূর করে।
  • মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
  • পোকামাকড় কামড়ের যন্ত্রণা কমায়।
  • ডার্ক সার্কেল দূর করে।
  • চোখের যত্নে অনেক উপকার করে।
  • বিভিন্ন দাদ দূর করে।

 

দাঁত ঝকঝকে সাদা করতেঃ আপনি যদি প্রাকৃতিকভাবে আপনার দাঁতের সমস্যা দূর করতে চান এবং আপনার দাঁত আরো বেশি সাদা ঝকঝকে করতে চান তাহলে আপনি কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন। যদি নিয়মিত কলার খোসার ভেতরের দিকটা দাঁতে কিছুক্ষণ ঘষা যায় তাহলে দাঁতের মধ্যে থাকা হলদে ভাব দূর হয়ে যায় এবং দাঁত আরও ঝকঝকে হয়।

 

মুখে ব্রণের সমস্যা দূর করতেঃ আমরা সবাই মুখে ব্রণের সমস্যায় ভূগে থাকি। আপনি এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবার জন্য মুখে কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন। কলার খোসা ব্লেন্ড করে তার মধ্যে মধু ও দুধ মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন অথবা কলার খোসা এমনি ব্যবহার করতে পারেন।

 

মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতেঃ আমরা সবাই ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে চাই। আপনি যদি প্রাকৃতিকভাবে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে চান কোনরকম ক্রিম ছাড়া, তাহলে নিঃসন্দেহে কলার খোসা  ব্যবহার করতে পারেন। কারণ এর মধ্যে থাকা ভিটামিন, পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।

 

পোকামাকড় কামড়ের যন্ত্রণা কমাতেঃ অনেক সময় আমাদের শরীরে পোকামাকড় কামড় দেয়, যার ফলে প্রচন্ড পরিমাণে ব্যথা অনুভূত হয়। বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবন করার পরও এ ব্যথা কমে না। আপনি যদি প্রাকৃতিকভাবে এই ব্যথা কমাতে চান তাহলে কামড়ানো স্থানে কলার খোসা বেটে ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে খুব সহজেই এবং অল্প সময়ের মধ্যেই ব্যথা কমে যাবে।

 

ডার্ক সার্কেল দূর করতেঃ রাতে দেরিতে ঘুমানো এবং দীর্ঘদিন পর্যাপ্ত না ঘুমানোর কারণে আমাদের চোখের নিচে দাগ তৈরি হয়। এটিকে আমরা ডার্ক সার্কেল বলে থাকি। আপনি যদি এই ডার্ক সার্কেল দূর করতে চান তাহলে অবশ্যই নিয়মিত কলার খোসা ব্যবহার করতে হবে। খোসার মধ্যে থাকা বিভিন্ন ধরনের উপাদান দাগ দূর করতে ভূমিকা রাখে।

 

চোখের যত্নেঃ চোখ হচ্ছে আমাদের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি। তাই চোখের যত্ন নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেক সময় আমাদের চোখে ছানি পড়ে, ফলে আমরা ভালোভাবে দেখতে পাই না। যদি এই ছানি পড়া সমস্যা দূর করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই চোখে কলার খোসা ব্যবহার করতে হবে।

 

দাদ দূর করতেঃ আমাদের অনেকেরই দাদ এবং চুলকানি দেখা যায়। বিভিন্ন ধরণের ঔষধ  খাওয়ার পরেও যদি এই চুলকানি ভালো না হয়, তাহলে আপনাকে কলার খোসা ব্যবহার করতে হবে। যদি দ্রুত এই চুলকানি দূর করতে চান তাহলে নিয়মিত কলার খোসা ব্যবহার করুন। তাহলে আশা করি স্বল্প সময়ের মধ্যে আপনি দাদ এবং চুলকানি থেকে মুক্তি পাবেন।

 

কলার খোসার অপকারিতা

কলার খোসার ব্যবহার কিভাবে করতে হয় সে সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি। যদি ব্যবহার করার নিয়ম জানা থাকে এবং সঠিক নিয়মে আমরা ব্যবহার করি তাহলে কলার খোসার তেমন কোনো অপকারিতা দেখা যায় না। কলার খোসা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। আমরা যদি নিয়মিত কলার খোসা ব্যবহার করি তাহলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর হয়।

 

কলার খোসার সার

আমরা অনেকেই জানিনা যে, কলার খোসা থেকে সার হয়ে থাকে । কৃষক ভাইদের জন্য এই বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ফসল উৎপাদনের জন্য বেশিরভাগ সময় সার ব্যবহার করতে হয়। কোন সার ভালো হবে সে সম্পর্কে জানার জন্য অবশ্যই যাচাই-বাছাই করতে হয়। গাছে সার হিসেবে কলার খোসা আমরা অনেকেই ব্যবহার করে থাকি।

আমাদের কাছে অত্যন্ত পরিচিত এবং নিয়মিত খাবারগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো কলা। কলা খাওয়ার পরে এর খোসাগুলোকে আমরা ফেলে দেই অথবা গরু ছাগলকে খাইয়ে দিই। গরু-ছাগলকে খাওয়ানোর মধ্যে অনেক উপকারিতা রয়েছে, তবে কলার খোসা দিয়ে আপনি যদি সার তৈরি করতে চান তাহলে কলা খাওয়ার পরে খোসাগুলোকে একটি পাত্রে পানির মধ্যে রেখে দিতে হবে।

আরও বিভিন্ন ধরনের ফলের খোসা, ডিমের খোসা, চা-পাতা ইত্যাদি কলার খোসার সাথে মিশ্রণ করে জৈব সার তৈরি করতে পারেন। যেই পাত্রে কলার খোসা এবং পানি রেখেছিলেন ওই পাত্রে এই উপাদানগুলো রেখে দিন। জেনে রাখবেন কলার মধ্যে থাকা মিথেন গাছের বৃদ্ধি ঘটাতে অনেক সাহায্য করে। আপনি যদি এই ঝামেলা করতে না চান তাহলে কলার খোসা রোদে শুকিয়েও ব্যবহার করতে পারেন।

 

চুলের যত্নে কলার খোসা

চুলের যত্নে কলার খোসা খুব বেশি উপকারী। আমরা অনেকেই চুলের বিভিন্ন সমস্যায় ভুগে থাকি। চুল হচ্ছে আমাদের শরীরের সৌন্দর্যের অন্যতম একটি প্রতীক। বিশেষ করে মেয়েরা তাদের চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য চিন্তিত থাকে এবং চুলে বিভিন্ন ধরনের উপাদান ব্যবহার করে থাকে। যেহেতু কলা একটি প্রাকৃতিক উপাদান, তাই কলা এবং কলার খোসা দিয়ে আমরা খুব সহজেই আমাদের চুলের যত্ন নিতে পারব।

আপনি যেহেতু চুলের যত্নে কলার খোসা ব্যবহার করতে চাচ্ছেন, তাই প্রথমে আপনাকে কলার খোসা ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। এরপর কলার খোসা ব্লেন্ড করে নিতে হবে। আপনি যদি চান তাহলে ভালোভাবে বেটেও নিতে পারেন। তারপর ওই বাটা কলার খোসার মধ্যে সামান্য পরিমাণে এ্যালোভেরা জেল এবং নারিকেল তেল ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।

মেশানোর সময় আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যেন মিশ্রণের মধ্যে গোটা গোটা না থাকে। এটি একেবারে পাতলা করে নিন। পাতলা করার পর উপাদানটিকে ভালোভাবে মাথায় ব্যবহার করুন। গোসল করার কমপক্ষে দুই থেকে তিন ঘন্টা আগে ব্যবহার করুন। এটি মাথায় ব্যবহার করার ফলের চুলের খুশকি দূর হবে এবং চুল পাতলা হবে।

 

ত্বকের যত্নে কলার খোসা

ত্বকের যত্নে কলার খোসা অনেক উপকারী। যদি সঠিক নিয়মে আপনি ত্বকে কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেক বৃদ্ধি পাবে। কলার মধ্যে যেমন বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে, ঠিক তেমনই কলার খোসার মধ্যে রয়েছে ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান।

এই উপাদান যদি আপনারা নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন তাহলে এটি আপনাদের ত্বকের মধ্যে থাকা বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান করবে। যেমন- আপনার ত্বকের কালো দাগগুলো দূর করবে, ব্রণের সমস্যা দূর করবে, এমনকি আপনার চোখের নিচে থাকার ডার্ক সার্কেল দূর করতেও কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। তাই নিয়মিত কলার খোসা ব্যবহার করা শুরু করুন।

 

কলার খোসার ফেসপ্যাক

কলার খোসার ব্যবহার কিভাবে করতে হয় সে সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি। আপনি যদি আপনার ত্বকে কলার খোসা ব্যবহার করতে চান তাহলে ফেসপ্যাক হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। কারণ ত্বকের যত্নে সবথেকে উপকারী উপাদান হলো ফেসপ্যাক। আমরা ত্বকের যত্নে বিভিন্ন ধরনের কৃত্রিম ফেসপ্যাক ব্যবহার করে থাকি। যেগুলোর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল থাকে।

আপনি যদি প্রাকৃতিক উপায়ে ফেসপ্যাক তৈরি করে ব্যবহার করতে চান, তাহলে সেক্ষেত্রে আপনি কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন। কারণ কলার খোসার মধ্যে রয়েছে ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় সকল পুষ্টি উপাদান। আর কলার খোসার ফেসপ্যাক তৈরি করা খুবই সহজ। তাই আপনি যদি ত্বকের উপকারিতা পেতে চান তাহলে আপনাকে কলার খোসার ফেসপ্যাক তৈরি ও ব্যবহার করতে হবে।

 

কলার মধ্যে থাকা পুষ্টিগুণ

কলার মধ্যে থাকা পুষ্টিগুণ সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। কিন্তু আপনাদের সুবিধার্থে বলে রাখি যে, কলার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে। যে উপাদানগুলো আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত সেই উপাদানগুলোই কলার মধ্যে পাওয়া যায়। যদি নিয়মিত এবং পরিমাণ অনুযায়ী কলা খেতে পারেন তাহলে এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকার করবে।

কলা মস্তিষ্কের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ, কারণ কলার মধ্যে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, কপার, ফাইবার, প্রোটিনসহ বিভিন্ন ধরনের ফ্যাট। এছাড়া কলার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো- ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬ ও ভিটামিন বি১২।

 

দাঁতের যত্নে কলার খোসা

দাঁতের যত্নে কলার খোসা ব্যবহার করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। যেহেতু দাঁত আমাদের শরীরের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান, তাই আমাদের অবশ্যই সঠিকভাবে দাঁতের যত্ন নিতে হবে। আপনি যদি সঠিকভাবে দাঁতের যত্ন নিতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই নিয়মিতভাবে বিভিন্ন ধরনের উপাদান ব্যবহার করতে হবে। এই উপাদানগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো কলার খোসা।

অনেক সময় সঠিকভাবে দাঁত পরিষ্কার করার পরেও আমাদের দাঁতে হলুদ ভাব থেকে যায়। আপনি যদি এই হলুদ ভাব দূর করতে চান, তাহলে আপনাকে কলার খোসার উল্টা দিক ভালোভাবে দাতে ঘষতে হবে। যদি নিয়মিত ঘষতে পারেন তাহলে খুব সহজেই আপনার দাঁতের হলুদ ভাব দূর হয়ে যাবে।

 

লেখকের শেষ কথা

কাঠবাদাম এর উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই পোস্টটিতে। আপনি যদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে আমাদের এই পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করছি কাঠবাদাম এর উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। যদি আপনার ইচ্ছা থাকে আপনার জ্ঞানভাণ্ডারকে আরও সমৃদ্ধ করার তাহলে অবশ্যই বিষয়গুলো আপনাকে জানতে হবে।

আশা করি আমাদের এই পোস্টটি থেকে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যবহুল পোস্ট যদি আপনি নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আপনাকে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে হবে। আবার দেখা হবে নতুন কোন পোস্টে অবশ্যই সে পর্যন্ত আমাদের সঙ্গেই থাকুন।

কলার খোসা সম্পর্কে আরও জানতে ক্লিক করুন

 

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। আমি শাহরিয়ার জামান (আবির) পেশায় একজন শিক্ষার্থী এবং জামান আইটি ২৪ এর CEO।

Leave a Comment