হ্যালো বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সকলে খুব ভালো আছেন। আপনারা অনেকেই টক দই এর উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন। আজকে আমি আপনাদেরকে টক দই এর উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত বলবো। তো চলুন শুরু করা যাক। আমাদের ওবেসাইট ভিজিট করতে ক্লিক করুন
ভূমিকা: টক দই এর উপকারিতা
এই আর্টিকেলে টক দই এর উপকারিতা, টক দই দিয়ে গায়ের রং ফর্সা, টক দই এর ফেসপ্যাক, লেবু দিয়ে টক দই রেসিপি তৈরী সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি প্রতিটা পয়েন্ট সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে চান তাহলে অবশ্যই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
টক দই দিয়ে শরীরের রং ফর্সা
টক দই যে আমাদের ত্বকের জন্য কতটা উপকারী তা বলে শেষ করা যাবে না। অতিরিক্ত গরমের কারণে এবং ঘরের বাইরে থাকার ফলে আমাদের ত্বকে ময়লা জমে যায়। এর ফলে ত্বকে বিভিন্ন ধরণের সমস্যা দেখা দেয় এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে যায়। আর এই সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আপনি বাইরে থেকে ঘরে এসে ত্বকে নরমাল ফ্রিজে রাখা টক দই ব্যবহার করতে পারেন। এতে আপনার ত্বক ভালো থাকবে এবং ত্বক ভিতর থেকে ক্লিন হবে। প্রত্যেক মানুষের উচিত তার ত্বককে ভালো রাখা। সারাদিন কাজের শেষে কমপক্ষে এক ঘণ্টা সময় নিয়ে ত্বকের পরিচর্যা করা প্রয়োজন। কারণ আমরা সবাই নিজের ত্বক সুন্দর রাখতে চাই।
তাই সারাদিন কাজের ব্যস্ততার জন্য যদি সময় না পাওয়া যায়, তাহলে রাত্রিতে ঘুমাতে যাবার আগে হলেও ত্বকের পরিচর্যা করা প্রয়োজন। তাই আপনারা সারাদিন ত্বকের যত্ন করতে না পারলেও রাতে ঘুমাতে যাবার পূর্বে ত্বকে টক দইয়ের প্যাক ব্যবহার করে মুখ পরিষ্কার করে ঘুমাতে যাবে্ন। আজ আমি আপনাদের টক দই দিয়ে কিভাবে ত্বককে ফর্সা করতে হয়, সেই বিষয়ে সুন্দরভাবে জানানোর চেষ্টা করব। আপনারা যদি টক দই দিয়ে ত্বককে ফর্সা করার উপায় জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।
টক দই দিয়ে প্যাক তৈরি করার নিয়ম
(১)প্যাক তৈরিঃ একটি পরিস্কার পাত্রে দুই চামচ টক দই, এক চামচ মধু, এক চামচ বেসন এবং এক চামচ এলোভেরা জেল একত্র করে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। ভালোভাবে মেশানো হলে মিশ্রণটি ১০ মিনিটের জন্য নরমাল ফ্রিজে রেখে দিন, ১০ মিনিট পর নরমাল ফ্রিজ থেকে সেটি বের করুন। দুই থেকে তিন মিনিট পর আপনার সমস্ত ত্বকে মিশ্রণটি ভালোভাবে আলতো হাতে মাসাজ করে ব্যবহার করুন। এরপর মিশ্রণটি ৩০ মিনিট ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পর ত্বক ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। আপনারা এভাবে সপ্তাহে তিন দিন ব্যবহার করবেন। দেখবেন আস্তে আস্তে আপনার ত্বক উজ্জ্বল এবং ফর্সা হচ্ছে। পাশাপাশি আপনার ত্বক ভিতর থেকে পরিষ্কার ও নরম হচ্ছে।
(২)প্যাক তৈরিঃ অতিরিক্ত গরম পড়লে আপনারা বাহির থেকে ঘরে এসে ১০ মিনিট রেস্ট নিবেন। ১০ মিনিট পর ২ চামচ টকদই একটি বাটিতে ভালোভাবে ফেটিয়ে নিবেন। ভালোভাবে ফেটানো হয়ে গেলে সেটি সমস্ত ত্বকে ভালোভাবে লাগাবেন এবং ৩০ মিনিট পর্যন্ত রাখবেন। ৩০ মিনিট পর পানি দিয়ে ত্বক ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। আপনারা বাইরে থেকে এসে শুধু এভাবে টকদই ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। ঘরের বাইরে বের হলে আপনাদের ত্বকের ওপর রৌদ্রের রশ্মি পড়ার জন্য ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে যায়, সেক্ষেত্রে আপনারা যদি এভাবে শুধু টকদই ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে ত্বকে রোদ লাগলেও আপনার ত্বক আর কালো হবে না।
(৩)প্যাক তৈরিঃ একটি ছোট বাটিতে দুই চামচ টকদই, দুই চামচ বেল পাতার রস, এক চামচ আতপ চালের গুড়া এবং হাফ চামচ অলিভ অয়েল একত্রে নিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে ৫ মিনিটের জন্য রেখে দিন। ৫ মিনিট পর প্যাকটি সমস্ত ত্বকে ভালোভাবে লাগান এবং ২৫ মিনিটের জন্য ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। ২৫ মিনিট পর ত্বক হালকা হাতে মাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন, এভাবে ব্যবহার করলে আপনার ত্বক অনেক ফর্সা হবে। এছাড়াও ত্বকের সবচেয়ে বড় সমস্যা যেটা দেখা যায় সেটা হলো ব্রনের সমস্যা, এটি ব্যবহারের ফলে সে সমস্যাও কমে যাবে ইনশাল্লাহ। আপনারা প্রতি সপ্তাহে নিয়ম করে ৩ দিন ব্যবহার করবেন, তাহলে অবশ্যই ভালো ফল পাবেন। এটা কয়েক মাস ধৈর্য ধরে ব্যবহার করুন তাহলে অবশ্যই ভালো ফল পাবেন।
টক দই এর উপকারিতা
আপনারা সকলেই কমবেশি টক দই খেয়ে থাকেন । কিন্তু এর উপকারিতা এবং গুনাগুন সম্পর্কে আপনার অতটা জানা থাকে না। আপনারা প্রতিদিন ভিটামিন এর ঘাটতি পূরণ করতে দুধ খেয়ে থাকেন, কিন্তু আপনারা হয়তো জানেন না যে, দুধের চেয়ে টক দইয়ে ভিটামিন ও ক্যালসিয়াম বেশি পাওয়া যায়। আপনারা অনেকে জানেন যে, টক দইয়ের মধ্যে উপকারী ব্যাকটেরিয়া রয়েছে, আরও রয়েছে মিনারেল, ফসফরাস ,প্রোটিন, ভিটামিন এবং আরও অনেক উপকারী উপাদান। তাই যদি আপনারা প্রতিদিন নিয়ম মত টক দই খেতে পারেন তাহলে অনেক উপকারিতা লাভ করবেন।
অনেক মানুষ আছে যারা দুধ খেতে পারে না, দুধ খেলে হজম হয় না এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়। তারা দুধের বিকল্প হিসেবে টক দই খেতে পারেন। আপনি যদি নিয়মিত টক দই খেতে পারেন তাহলে আপনার শরীর ঠান্ডা থাকবে এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে ও রোগ প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি পাবে। আজ আমি আপনাদের টক দই এর উপকারিতা সম্পর্কে জানাবো। টক দই যে আমাদের শরীরের জন্য কতটা উপকারী তা এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন।
টক দইয়ের উপকারিতাঃ আপনারা যদি নিয়মিত টক দই খেতে চান তাহলে অবশ্যই বাড়িতে বানিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করবেন তাহলে বেশি উপকার পাবেন। টক দইয়ের বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে নিম্নে বর্ণনা করো হলোঃ
- অনেকের পেটের সমস্যার কারনে কোন কিছু খেলেই হজমে সমস্যা দেখা দেয়। তারা টক দই এবং চিড়া একসঙ্গে মাখিয়ে খেতে পারেন। টক দই-এ থাকা উপকারী ব্যাকটেরিয়া হজম শক্তি বাড়াতে সহায়তা করে এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। এছাড়াও অনেক গবেষণা থেকে জানা যায় যে, টক দই খেলে আলসার হবার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যায়।
- টক দই আপনার শরীরে টক্সিন (বিষ) জমতে বাধা দেয়, ফলে আপনাকে অকালবার্ধক্য থেকে রক্ষা করে। তাই নিজের ফিটনেস এবং সৌন্দর্য অনেকদিন পর্যন্ত ধরে রাখতে নিয়মিত টক দই খেতে পারেন।
- টক দই আপনার রক্তে শ্বেতকণিকার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়, এমনটাই গবেষণা থেকে জানা যায়। আর শ্বেতকণিকা রোগ প্রতিরোধ করতে টক দইয়ের উপকারিতা অনেক। তাই বলা যায় যে, নিয়মিত টক দই খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
- বর্তমান সময়ে সবাই শরীর ফিট এবং সুন্দর রাখতে চায়। আর আপনার ওজন বেশী থাকার কারণে শরীরের এবং ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। তাই আপনার ওজন কমানো জরুরি হয়ে পড়ে। আর ওজন কমাতে টক দইয়ের বিকল্প নাই। কারণ টক দই খেলে আপনার মনে হবে পেট সবসময় পূর্তি আছে। আর পেট পূর্তি থাকলে ক্ষুধাও কম লাগে। ফলে খাবার চাহিদা কমে যায়। তাই খুব দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন নিজেদের খাদ্য তালিকায় টক দই রাখতে পারেন।
- যাদের মুখে আলসার বা ঘা আছে, তারা দিনে দুই থেকে তিনবার করে টক দই সেই ঘায়ের ওপর লাগিয়ে রাখবেন। এছাড়াও আপনারা প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর টক দই এবং মধু মিশিয়ে খেতে পারেন এভাবে খেলেও মুখের ঘা দূর হবে।
- যারা সব সময় মানসিক চাপের মধ্যে থাকেন এবং শরীর অনেক ক্লান্ত থাকে, তারা নিয়মিত টক দই খাওয়ার চেষ্টা করবেন। বিভিন্ন গবেষকরা দেখা গেছে যে, টক দইয়ে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা আপনাদের বিষন্নতা এবং মানসিক চাপ কমাতে ও মেজাজ ভালো হতে সহায়তা করে।
- টক দই এর মধ্যে যে ফসফরাস এবং ক্যালসিয়াম রয়েছে তা আমাদের দাঁত এবং হাড় শক্তিশালী করতে অনেক সাহায্য করে। আরথ্রাইটিসের আমাদের হাড়ের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে অনেক বেশি ভূমিকা পালন করে।
- আপনাদের মধ্যে অনেক মানুষ আছে যাদের চর্মরোগ রয়েছে। আর চর্মরোগ প্রতিরোধের একটি ভালো উপাদান হলো টক দই। আর টক দইয়ে থাকা প্রাকৃতিক ল্যাকটিক অ্যাসিড আপনাদের ত্বকের মৃতকোষ দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়াও আপনাদের ত্বকে বিভিন্ন রকমের চর্মরোগ দেখা দেয়, টক দই খেলে এসকল রোগ থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।
- যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বেশি তাদের জন্য টক দই একটি মহৌষধ। আর কোষ্ঠকাঠিনের সমস্যা বাড়তে থাকলে আস্তে আস্তে পাইলসের সমস্যা দেখা দিবে। তাই আপনারা প্রতিদিন খাবার তালিকায় টক দই রাখার চেষ্টা করবেন। এতে আপনাদের কোষ্ঠকাঠিনের সমস্যা অনেকটা দূর হবে।
টক দই এর ফেস প্যাক
আপনারা ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে টক দই দিয়ে বিভিন্ন প্যাক তৈরি করে ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। টক দইয়ে থাকা উপকারী ব্যাকটেরিয়া আমাদের ত্বকের জন্য খুব উপকারী। আর আপনাদের মধ্যে হয়তো অনেকেই জানেন না যে, কিভাবে বাড়িতে টক দই দিয়ে বিভিন্ন রকমের প্যাক তৈরি করে ত্বকে ব্যবহার করা যায়। তাই তাদের জন্য আজ আমি কয়েকটি প্যাক বানানোর নিয়ম জানাবো। এটি আপনাদের ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে, যেমন- রোদে পোড়া ত্বক, চোখের নিচের কালো দাগ, ত্বক ফর্সা হওয়া, ব্রণের সমস্যা, ত্বকের তেল দূর করা এবং ত্বক কোমল রাখে।
ফেস প্যাক তৈরির নিয়মঃ একটি পরিষ্কার পাত্রে ৩ চামচ টক দই, হাফ চামচ হলুদ, হাফ চামচ জাফরান, ১ চামচ এলোভেরা জেল, হাফ চামচ অলিভ অয়েল এবং ১ চামচ কর্ণফ্লাওয়ার একসঙ্গে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এমনভাবে মেশাবেন যেন সেটি ক্রিমের মতো হয়ে যায়। এরপর প্যাকটি ১৫ মিনিটের জন্য নরমাল ফ্রিজে রেখে দিন। ১৫ মিনিট পর নরমাল ফ্রিজ থেকে বের করে হালকা ঠান্ডা করে নিন। এরপর হাতে পায়ে গলায় এবং মুখে ভালোভাবে লাগান। এরপর দুই হাতের দুই আঙ্গুল দিয়ে আলতো হাতে ঘষে ঘষে ত্বকে ব্যবহার করুন। যতক্ষণ পর্যন্ত ত্বক না শুকিয়ে টানটান ভাব না আসে ততক্ষণ পর্যন্ত ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। মোটামুটি ৩০ মিনিট রাখুন, ৩০ মিনিট পর ত্বক ঠান্ডা পানি দিয়ে আলতো হাতে মাসাজ করে করে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে আপনারা সপ্তাহে ৩ দিন এই ফেস প্যাকটি ব্যবহার করে দেখবেন আপনার ত্বকের অনেক সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
লেবু দিয়ে টক দই রেসিপি
আপনারা লেবু দিয়ে খুব সহজেই বাড়িতে টক দই বানিয়ে খেতে পারেন। আর বাড়িতে বানানো টক দই স্বাস্থ্যকর হবে এটাই স্বাভাবিক। বাড়িতে আপনারা খুব সহজেই কিভাবে টক দই বানাতে পারেন সে সম্পর্কে আমি আজ আপনাদের ভালাভাবে বুঝিয়ে দেবার চেষ্টা করব। তাছাড়া টক দই সম্পর্কে অনেক তথ্য এই আর্টিকেলটির মধ্যে লিখা হয়েছে। আপনারা যদি টক দই সম্পর্কে আরও কিছু জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি অবশ্যই মনোযোগ সহকারে পড়বেন। তাহলে অনেক কিছু ভালোভাবে জানতে পারবেন।
লেবু দিয়ে টক দই বানানোর রেসিপিঃ চুলায় একটি পাতিল বসিয়ে তার মধ্যে এক কেজি গরুর দুধ নিন। এরপর সেটি দুই থেকে তিন মিনিট ভালোভাবে ফুটিয়ে নিন। ভালোভাবে ফুটানো হয়ে গেলে এবার পাতিলটি নামিয়ে রাখুন ঠান্ডা করার জন্য। একবারে ঠান্ডা করবেন না কুসুম কুসুম গরম রাখুন সেই অবস্থায় হাফ কাপ লেবুর রসের সঙ্গে হাফ কাপ পানি ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এরপর সেই কুসুম গরম দুধের মধ্যে হালকা হাতে মিশিয়ে নিবেন।
এরপর যেই পাত্রে দই বসাবেন সেই পাত্রে ঢেলে দিন। এরপর একটি টাওয়েল দিয়ে ভালোভাবে জড়িয়ে ১২ ঘন্টার জন্য একটি গরম স্থানে অথবা চুলার পাশে অথবা রৌদ্রে রেখে দিন। আর এভাবেও যদি দই না বসে তাহলে একটি পাত্রে গরম পানি করে তার মধ্যে সেই দুধের পাত্রটি একটি স্ট্যান্ড দিয়ে বসিয়ে দিন এবং ঢাকনা দিয়ে ঢেকে হালকা আচে ৩০ মিনিট রেখে দিন। এরপর একটি কাঠি দিয়ে পরীক্ষা করে দেখুন, যদি দই বসে যায় তাহলে নরমাল ফ্রিজে রেখে খেতে পারবেন। এভাবে দই বানালে খুব সহজ ও সুন্দরভাবে দই বসে যায়।
লেখকের শেষ কথা
টক দই এর উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই পোস্টটিতে। আপনি যদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে আমাদের এই পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করছি টক দই এর উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। যদি আপনার ইচ্ছা থাকে আপনার জ্ঞানভাণ্ডারকে আরও সমৃদ্ধ করার তাহলে অবশ্যই বিষয়গুলো আপনাকে জানতে হবে।
আশা করি আমাদের এই পোস্টটি থেকে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যবহুল পোস্ট যদি আপনি নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আপনাকে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে হবে। আবার দেখা হবে নতুন কোন পোস্টে অবশ্যই সে পর্যন্ত আমাদের সঙ্গেই থাকুন।
টক দই এর উপকারিতা সম্পর্কে আরও জানতে ক্লিক করুন
1 thought on “টক দই এর উপকারিতা”